এবার জনরোষে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার বিভ্রান্তিকর অভিযোগ আনে ভারতীয় কিছু গণমাধ্যম। যদিও পরে সেগুলো ভুয়া প্রমাণিত হয়। তবুও এসব বিষয় নিয়ে ভারতের বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনগুলো কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এসব দলের মধ্যে একটি রাজনৈতিক দল ‘অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা’।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ভারত সফরের সময় কিছু ম্যাচে হামলার হুমকি দেয় তারা। কিন্তু এসব আমলে না নিয়ে খেলা চালিয়ে যায় ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড বিসিসিআই। এবার দুই দলের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দিন ‘গোয়ালিয়র বনধ’ তথা কঠোর কর্মসূচির ডাক দিলো ভারতের হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলটি।
এরই মধ্যে চেন্নাইয়ে শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত দুই ম্যাচের সিরিজের প্রথম টেস্ট। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর কানপুরে শুরু হবে দ্বিতীয় টেস্ট। এই সিরিজ শেষে আগামী ৬ অক্টোবর মাঠে গড়াবে দুই দলের প্রথম টি-টোয়েন্টি। আসন্ন ম্যাচ দুটি বাতিলের দাবিতে আগেই হুমকি দিলো হিন্দু মহাসভা। তবে তাদের হুমকি আমলে নেয়নি বিসিসিআই।
এদিকে দেশটির কয়েকটি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ভেন্যু ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কানপুরে হিন্দু মহাসভার ২০ সদস্যের বিরুদ্ধে এফআইআরও দায়ের করেছে পুলিশ। এদিকে কানপুর ও গোয়ালিয়রে ম্যাচ দুটি আয়োজন করতে দিতে চায় না হিন্দু মহাসভা। সেই দাবিতে ম্যাচবিরোধী নানা কর্মসূচি পালন করছে দলটি।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) হিন্দু মহাসভার ভাইস প্রেসিডেন্ট জয়বীর ভরদ্বাজ বলেন, আমরা গোয়ালিয়রে ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতে দেব না।আমরা চাই না নির্মমভাবে হিন্দু নির্যাতনকারী কোনো দেশের বিরুদ্ধে এখানে ম্যাচ হোক।
তাই আমরা ম্যাচের দিন ‘গোয়ালিয়র বনধ’ তথা ধর্মঘটের ডাক দিচ্ছি। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, মেডিকেল সেবা ও জরুরি বিষয়াদি এই ধর্মঘটের আওতার বাইরে থাকবে। যদিও বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ভারত সফরের সময় কিছু ম্যাচে হামলার হুমকি দেয় তারা। কিন্তু এসব আমলে না নিয়ে খেলা চালিয়ে যায় ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড বিসিসিআই। এবার দুই দলের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দিন ‘গোয়ালিয়র বনধ’ তথা কঠোর কর্মসূচির ডাক দিলো ভারতের হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলটি।
এরই মধ্যে চেন্নাইয়ে শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত দুই ম্যাচের সিরিজের প্রথম টেস্ট। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর কানপুরে শুরু হবে দ্বিতীয় টেস্ট। এই সিরিজ শেষে আগামী ৬ অক্টোবর মাঠে গড়াবে দুই দলের প্রথম টি-টোয়েন্টি। আসন্ন ম্যাচ দুটি বাতিলের দাবিতে আগেই হুমকি দিলো হিন্দু মহাসভা। তবে তাদের হুমকি আমলে নেয়নি বিসিসিআই।
এদিকে দেশটির কয়েকটি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ভেন্যু ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কানপুরে হিন্দু মহাসভার ২০ সদস্যের বিরুদ্ধে এফআইআরও দায়ের করেছে পুলিশ। এদিকে কানপুর ও গোয়ালিয়রে ম্যাচ দুটি আয়োজন করতে দিতে চায় না হিন্দু মহাসভা। সেই দাবিতে ম্যাচবিরোধী নানা কর্মসূচি পালন করছে দলটি।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) হিন্দু মহাসভার ভাইস প্রেসিডেন্ট জয়বীর ভরদ্বাজ বলেন, আমরা গোয়ালিয়রে ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতে দেব না।আমরা চাই না নির্মমভাবে হিন্দু নির্যাতনকারী কোনো দেশের বিরুদ্ধে এখানে ম্যাচ হোক।
তাই আমরা ম্যাচের দিন ‘গোয়ালিয়র বনধ’ তথা ধর্মঘটের ডাক দিচ্ছি। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, মেডিকেল সেবা ও জরুরি বিষয়াদি এই ধর্মঘটের আওতার বাইরে থাকবে। যদিও বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।