এবার নোয়াখালীর সদর উপজেলায় বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে মৃত্তিকা পাল (১৩) নামে এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুধারাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. অহিদ মুরাদ।
এর আগে সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে নোয়াখালী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দারোগা শংকর রায়ের বাসায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মৃত্তিকা পাল উপজেলার নোয়াখালী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ঊষা রঞ্জন পালের মেয়ে এবং নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
স্থানীয়রা জানান, মৃত্তিকা মেধাবী ছাত্রী ছিল। কিছুদিন পর তার পরীক্ষা। এজন্য মেয়েকে মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকতে দেখে মোবাইল রেখে পড়ালেখা করতে বলে বাবা। এরপর তার বাবা দোকানে চলে গেলে অভিমান করে নিজ রুমের জানালার গ্রিলের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন। পরে পরিবারের সদস্যরা দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়।
এদিকে সুধারাম থানার এসআই মো. অহিদ মুরাদ আরও বলেন, পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়া হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে নোয়াখালী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দারোগা শংকর রায়ের বাসায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মৃত্তিকা পাল উপজেলার নোয়াখালী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ঊষা রঞ্জন পালের মেয়ে এবং নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
স্থানীয়রা জানান, মৃত্তিকা মেধাবী ছাত্রী ছিল। কিছুদিন পর তার পরীক্ষা। এজন্য মেয়েকে মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকতে দেখে মোবাইল রেখে পড়ালেখা করতে বলে বাবা। এরপর তার বাবা দোকানে চলে গেলে অভিমান করে নিজ রুমের জানালার গ্রিলের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন। পরে পরিবারের সদস্যরা দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়।
এদিকে সুধারাম থানার এসআই মো. অহিদ মুরাদ আরও বলেন, পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়া হস্তান্তর করা হয়েছে।