এবার তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ অন্তত অর্ধশত লোক আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা সদরের উচালিয়াপাড়া এবং বাড্ডা পাড়ার মধ্যে দুপুর থেকে কয়েক ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে।
এদিকে সংঘর্ষ চলাকালে সরাইল নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে সরাইল থানা পুলিশ এবং সেনাবাহিনী সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিশ এবং প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকালে মোটরসাইকেলে ভ্যান গাড়ির ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে উচালিয়া পাড়ার গ্রামের মোটরসাইকেল চালক আমান মিয়া নামের এক যুবকের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী বড্ডা পাড়া গ্রামের এক ভ্যান চালক এরশাদ আলীর কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
পরে এই খবর উভয় গ্রামে ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ে উচালিয়াপাড়া এবং বড্ডাপাড়া গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত লোক আহত হয়। তাদেরকে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়।
এদিকে সংঘর্ষের খবর পেয়ে সরাইল থানা পুলিশ এবং সেনাবাহিনী সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। সংঘর্ষ চলাকালে সরাইল নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কে অন্তত তিনঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। পুলিশ জানায়, পরবর্তী সংঘর্ষের আশঙ্কায় এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে সংঘর্ষ চলাকালে সরাইল নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে সরাইল থানা পুলিশ এবং সেনাবাহিনী সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিশ এবং প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকালে মোটরসাইকেলে ভ্যান গাড়ির ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে উচালিয়া পাড়ার গ্রামের মোটরসাইকেল চালক আমান মিয়া নামের এক যুবকের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী বড্ডা পাড়া গ্রামের এক ভ্যান চালক এরশাদ আলীর কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
পরে এই খবর উভয় গ্রামে ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ে উচালিয়াপাড়া এবং বড্ডাপাড়া গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত লোক আহত হয়। তাদেরকে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়।
এদিকে সংঘর্ষের খবর পেয়ে সরাইল থানা পুলিশ এবং সেনাবাহিনী সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। সংঘর্ষ চলাকালে সরাইল নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কে অন্তত তিনঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। পুলিশ জানায়, পরবর্তী সংঘর্ষের আশঙ্কায় এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।