এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে ৪৮ বছর পর মায়ের হারানো বান্ধবীদের খুঁজে পেয়েছেন খালেদ মাহমুদ খান সোহাগ নামের এক যুবক। গত ২০ আগস্ট ও ১ সেপ্টেম্বর ফেসবুকের ‘বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র’ গ্রুপে মাসহ তার বান্ধবীদের প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন সোহাগ। এর ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যেই খুঁজে পান মায়ের বান্ধবীদের।
জানা গেছে, ১৯৭৪ সালের কথা। মূল পোস্টের ছবিতে থাকা সেলিনা, নারগিস, নীলু, শিরিন, পপি ও রোজীনা তখন একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী। পড়তেন ঢাকার ইডেন কলেজে। একদিন ভাবনায় এলো বান্ধবীরা মিলে গ্রুপ ছবি তুলবেন। প্ল্যান করে গ্রুপ ধরে একদিন চলে গেলেন ঢাকার গ্রিন রোডে থাকা তৎকালীন মোনালিসা স্টুডিওতে। এরপর ১৯৭৭ সালে বিয়ে হয়ে যায় নাজমা পারভীন ওরফে রোজীর। সংসার জীবনে প্রবেশের পর জীবনের বাস্তবতায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সকলের সাথে। হারিয়ে ফেলেন প্রিয় বান্ধবীদের।
এরপর কেটে গেছে প্রায় ৪৮ বছর। নাজমা পারভীনের বয়স এখন ৬৯ বছর। স্মৃতিগুলো প্রায়ই ডাক দেয় তাকে। মনে পড়ে কলেজ জীবনের ঘনিষ্ঠ বান্ধবী সেলিনা, নারগিস, নীলু ও পপিদের কথা। কতকাল হলো যোগাযোগ নেই কারও সাথে। কে, কোথায়, কেমন আছে খুব জানতে ইচ্ছা করে তার! কিন্তু উপায় কী! তাই অবসর সময়ে অ্যালবামে থাকা পুরনো সেই পঞ্চাশ বছর আগে স্টুডিওতে তোলা সাদাকালো ছবি দেখেন রোজী। পাশাপাশি ছেলে খালেদ মাহমুদ খান সোহাগকেও দেখান ছবিগুলো।
নাজমা পারভীনের ছোট সন্তান সোহাগ বাংলাদেশের দুষ্পাপ্য ছবিসমগ্র প্ল্যাটফর্ম সম্বন্ধে জানতেন। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সোহাগ নিজেও ইতোপূর্বে গ্রুপে ছবি পোস্ট দিয়ে ৩০ বছর আগের হারানো বন্ধুকে খুঁজে পেয়েছেন। তার মনে আশা জাগে, মায়ের বান্ধবীর খোঁজও মিলবে এখানে। একবুক আশা নিয়ে সোহাগ ৪৮ বছর আগের একটি পুরনো ছবি পোস্ট করেন।
গত ২০ আগস্ট ও ১ সেপ্টেম্বর ‘বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র’ প্ল্যাটফর্মে মায়ের ইচ্ছাপূরণ করতে মায়ের হারানো বান্ধবীদের খুঁজে পেতে প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে তোলা দুটি পুরনো ছবি পোস্ট করেন সোহাগ। এরপর সেই পোস্ট থেকে ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে খুঁজে পান নীলু, পপি ও গণি সাহেব নামে পরিচিত জনদের। প্রায় অর্ধশত বছর পর হারানো বান্ধবীদের খুঁজে পেয়ে নাজমা পারভীন ওরফে রোজী ‘বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র’ ফেসবুক গ্রুপকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ১৯৭৪ সালের কথা। মূল পোস্টের ছবিতে থাকা সেলিনা, নারগিস, নীলু, শিরিন, পপি ও রোজীনা তখন একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী। পড়তেন ঢাকার ইডেন কলেজে। একদিন ভাবনায় এলো বান্ধবীরা মিলে গ্রুপ ছবি তুলবেন। প্ল্যান করে গ্রুপ ধরে একদিন চলে গেলেন ঢাকার গ্রিন রোডে থাকা তৎকালীন মোনালিসা স্টুডিওতে। এরপর ১৯৭৭ সালে বিয়ে হয়ে যায় নাজমা পারভীন ওরফে রোজীর। সংসার জীবনে প্রবেশের পর জীবনের বাস্তবতায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সকলের সাথে। হারিয়ে ফেলেন প্রিয় বান্ধবীদের।
এরপর কেটে গেছে প্রায় ৪৮ বছর। নাজমা পারভীনের বয়স এখন ৬৯ বছর। স্মৃতিগুলো প্রায়ই ডাক দেয় তাকে। মনে পড়ে কলেজ জীবনের ঘনিষ্ঠ বান্ধবী সেলিনা, নারগিস, নীলু ও পপিদের কথা। কতকাল হলো যোগাযোগ নেই কারও সাথে। কে, কোথায়, কেমন আছে খুব জানতে ইচ্ছা করে তার! কিন্তু উপায় কী! তাই অবসর সময়ে অ্যালবামে থাকা পুরনো সেই পঞ্চাশ বছর আগে স্টুডিওতে তোলা সাদাকালো ছবি দেখেন রোজী। পাশাপাশি ছেলে খালেদ মাহমুদ খান সোহাগকেও দেখান ছবিগুলো।
নাজমা পারভীনের ছোট সন্তান সোহাগ বাংলাদেশের দুষ্পাপ্য ছবিসমগ্র প্ল্যাটফর্ম সম্বন্ধে জানতেন। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সোহাগ নিজেও ইতোপূর্বে গ্রুপে ছবি পোস্ট দিয়ে ৩০ বছর আগের হারানো বন্ধুকে খুঁজে পেয়েছেন। তার মনে আশা জাগে, মায়ের বান্ধবীর খোঁজও মিলবে এখানে। একবুক আশা নিয়ে সোহাগ ৪৮ বছর আগের একটি পুরনো ছবি পোস্ট করেন।
গত ২০ আগস্ট ও ১ সেপ্টেম্বর ‘বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র’ প্ল্যাটফর্মে মায়ের ইচ্ছাপূরণ করতে মায়ের হারানো বান্ধবীদের খুঁজে পেতে প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে তোলা দুটি পুরনো ছবি পোস্ট করেন সোহাগ। এরপর সেই পোস্ট থেকে ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে খুঁজে পান নীলু, পপি ও গণি সাহেব নামে পরিচিত জনদের। প্রায় অর্ধশত বছর পর হারানো বান্ধবীদের খুঁজে পেয়ে নাজমা পারভীন ওরফে রোজী ‘বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র’ ফেসবুক গ্রুপকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।