অবশেষে দীর্ঘ সময় পর ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকাশ্যে এসেছে জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। বিষয়টি নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা চললেও এটিকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির। গতকাল সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের আত্মপ্রকাশকে আমরা ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছি এবং তাদের স্বাগত জানাই। তবে একজন একজন করে নয়, সবার পরিচয় প্রকাশ করা উচিত। আমরা লক্ষ্য করেছি প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েম ও পরবর্তীতে সাধারণ সম্পাদক এস এম ফরহাদ সামনে আসেন।
তিনি আরও বলেন, গোপন তৎপরতার মাধ্যমে কখনও জনসম্পৃক্ততার রাজনীতি সম্ভব নয়। গোপনে এক দলের নেতা হয়েও প্রকাশ্যে অন্য সংগঠনের পদবি ধারণ করা প্রতারণামূলক আচরণ, যা ছাত্র রাজনীতির সঠিক চর্চা নয়।
এদিকে সবশেষে ছাত্রদলের এই কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা ছাত্রশিবিরকে গোপন তৎপরতা, আত্মপরিচয়ের সংকট ও অনুপ্রবেশের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে প্রকাশ্যে গণতান্ত্রিক রাজনীতি চর্চা করার আহ্বান জানাচ্ছি।
এদিকে নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের আত্মপ্রকাশকে আমরা ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছি এবং তাদের স্বাগত জানাই। তবে একজন একজন করে নয়, সবার পরিচয় প্রকাশ করা উচিত। আমরা লক্ষ্য করেছি প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েম ও পরবর্তীতে সাধারণ সম্পাদক এস এম ফরহাদ সামনে আসেন।
তিনি আরও বলেন, গোপন তৎপরতার মাধ্যমে কখনও জনসম্পৃক্ততার রাজনীতি সম্ভব নয়। গোপনে এক দলের নেতা হয়েও প্রকাশ্যে অন্য সংগঠনের পদবি ধারণ করা প্রতারণামূলক আচরণ, যা ছাত্র রাজনীতির সঠিক চর্চা নয়।
এদিকে সবশেষে ছাত্রদলের এই কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা ছাত্রশিবিরকে গোপন তৎপরতা, আত্মপরিচয়ের সংকট ও অনুপ্রবেশের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে প্রকাশ্যে গণতান্ত্রিক রাজনীতি চর্চা করার আহ্বান জানাচ্ছি।