এবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারী জেনারেল অ্যডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসাইন হেলাল বলেছেন, রাষ্ট্রীয় সব শক্তি ব্যবহার করে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট অপশক্তি ছাত্র-জনতার আন্দোলন ব্যর্থ করে দিতে চেয়েছিল। ইতিহাস সাক্ষী, ছাত্র-জনতার আন্দোলন কখনও ব্যর্থ হয়নি। তিনি বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে ভারত গিয়েও দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। তাই ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা গঠনে সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের সজাগ থাকতে হবে।
গতকাল শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা পরিষদ চত্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত শহিদ পরিবারের মধ্যে অনুদান বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ভোলা জেলা শাখা এ সভার আয়োজন করে। সভায় ৪৬ জন শহিদ পরিবারকে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে নগদ ২ লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান দেয়া হয়।
এদিকে সভায় মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর যে সরকার গঠিত হয়েছে সে সরকারকে বলব, জনগণ ১৭ বছর বঞ্চিত আছে। এ বঞ্চনা থেকে মুক্ত করার জন্য আপনারা যে সংস্কার উদ্যোগ নিয়েছেন দ্রুততম সময়ে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বাংলাদেশের জনগণের কাঙ্ক্ষিত সরকার ব্যবস্থা আনার উদ্যোগ নেবেন। এটা আমাদের প্রত্যাশা।
আহতদের সুচিকিৎসার কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আহতদের চিকিৎসার জন্য ১ লাখ টাকা করে দেয়া হয়েছে। কিন্তু এ টাকায় চিকিৎসা হয় না। তাদের চিকিৎসার জন্য যা দরকার সে ব্যাপারে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান। টাকা দিয়ে এ ক্ষতি পূরণ সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, নিহতদের পরিবারকে কর্মক্ষম করতে হবে।
জেলা আমির মাস্টার মো. জাকির হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, জেলা সেক্রেটারি মো. হারুনুর রশিদ, জেলা রাজনৈতিক সেক্রেটারি অধ্যাপক জিয়াউল মোর্শেদ, জেলা শুরা সদস্য আমির হোসেন, মাওলানা মো. জাকির হোসেন, সদর উপজেলা আমির মাওলানা কামাল হোসেন, সেক্রেটারি মাওলানা আবদুন গাফফার, পৌর সেক্রেটারি মো. রুহুল আমিন, মাওলানা মো. আতাউর রহমান ও হাফেজ মো. বনি আমিন।
গতকাল শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা পরিষদ চত্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত শহিদ পরিবারের মধ্যে অনুদান বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ভোলা জেলা শাখা এ সভার আয়োজন করে। সভায় ৪৬ জন শহিদ পরিবারকে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে নগদ ২ লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান দেয়া হয়।
এদিকে সভায় মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর যে সরকার গঠিত হয়েছে সে সরকারকে বলব, জনগণ ১৭ বছর বঞ্চিত আছে। এ বঞ্চনা থেকে মুক্ত করার জন্য আপনারা যে সংস্কার উদ্যোগ নিয়েছেন দ্রুততম সময়ে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বাংলাদেশের জনগণের কাঙ্ক্ষিত সরকার ব্যবস্থা আনার উদ্যোগ নেবেন। এটা আমাদের প্রত্যাশা।
আহতদের সুচিকিৎসার কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আহতদের চিকিৎসার জন্য ১ লাখ টাকা করে দেয়া হয়েছে। কিন্তু এ টাকায় চিকিৎসা হয় না। তাদের চিকিৎসার জন্য যা দরকার সে ব্যাপারে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান। টাকা দিয়ে এ ক্ষতি পূরণ সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, নিহতদের পরিবারকে কর্মক্ষম করতে হবে।
জেলা আমির মাস্টার মো. জাকির হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, জেলা সেক্রেটারি মো. হারুনুর রশিদ, জেলা রাজনৈতিক সেক্রেটারি অধ্যাপক জিয়াউল মোর্শেদ, জেলা শুরা সদস্য আমির হোসেন, মাওলানা মো. জাকির হোসেন, সদর উপজেলা আমির মাওলানা কামাল হোসেন, সেক্রেটারি মাওলানা আবদুন গাফফার, পৌর সেক্রেটারি মো. রুহুল আমিন, মাওলানা মো. আতাউর রহমান ও হাফেজ মো. বনি আমিন।