এবার সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) নিয়োগপ্রাপ্ত উপ-উপাচার্য মো. সাজেদুল করিম ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. ইসমাইল হোসেনকে শপথ পাঠ করিয়ে সমালোচনার মুখে দুঃখপ্রকাশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে শিক্ষকদের বৈঠকে শপথ পাঠের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমালোচনার মুখে পড়েন সমন্বয়কেরা।
এদিকে সাংবাদিকদের দেওয়া এক বিবৃতিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহ-সমন্বয়ক পলাশ বখতিয়ার বলেন, ‘নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জুলাই বিপ্লবের কথা স্মরণ করে আমরা অনেকে বক্তব্য দিই এবং তারই ফলশ্রুতিতে জুলাই বিপ্লবের স্পিরিটকে ধরে রাখতে স্যারদের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে অনুরোধ করি।’
‘শিক্ষকেরা আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র, শিক্ষকদের অসম্মান হোক এটা আমাদের উদ্দেশ্য ছিলো না। আমরা স্যারদের কাছে এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। আমি ব্যক্তিগতভাবেও স্যারদের কাছে ক্ষমা চেয়েছি।’ বিবৃতিতে বলা হয়, যে ভিডিওটা সামনে এসেছে এটি জুলাই বিপ্লবের স্পিরিট ধারণ করার জন্য শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিশ্রুতি ও প্রতিজ্ঞা ছিল।
‘আমাদের এই উদ্দেশ্যকে আমরা আরও সুন্দর এবং যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে না পারার কারণে মূলত এই বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি তৈরির জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।’ জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ। সেদিন বিকেল ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলনকক্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক দল ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তাঁরা।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে শিক্ষকদের বৈঠকে শপথ পাঠের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমালোচনার মুখে পড়েন সমন্বয়কেরা।
এদিকে সাংবাদিকদের দেওয়া এক বিবৃতিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহ-সমন্বয়ক পলাশ বখতিয়ার বলেন, ‘নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জুলাই বিপ্লবের কথা স্মরণ করে আমরা অনেকে বক্তব্য দিই এবং তারই ফলশ্রুতিতে জুলাই বিপ্লবের স্পিরিটকে ধরে রাখতে স্যারদের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে অনুরোধ করি।’
‘শিক্ষকেরা আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র, শিক্ষকদের অসম্মান হোক এটা আমাদের উদ্দেশ্য ছিলো না। আমরা স্যারদের কাছে এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। আমি ব্যক্তিগতভাবেও স্যারদের কাছে ক্ষমা চেয়েছি।’ বিবৃতিতে বলা হয়, যে ভিডিওটা সামনে এসেছে এটি জুলাই বিপ্লবের স্পিরিট ধারণ করার জন্য শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিশ্রুতি ও প্রতিজ্ঞা ছিল।
‘আমাদের এই উদ্দেশ্যকে আমরা আরও সুন্দর এবং যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে না পারার কারণে মূলত এই বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি তৈরির জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।’ জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ। সেদিন বিকেল ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলনকক্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক দল ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তাঁরা।