এবার ছাত্র রাজনীতি নিয়ে নতুন করে ভাবছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ক্যাম্পাসে দলীয় রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। দলীয় লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করে নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। আর সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে শুধু ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করাকে অযৌক্তিক বলছে ছাত্র সংগঠনগুলো। রাজনীতি বন্ধ হলে ফ্যাসিবাদের উত্থানের আশংকা ছাত্রদলের।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চোর সন্দেহে এক তরুণকে পিটিয়ে হত্যা এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এক ছাত্রনেতাকে হত্যার পর নতুন করে আবারো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছাত্র রাজনীতি। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটেও ছাত্র রাজনীতি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তের বিষয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা হয়। মতামত এসেছে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের পক্ষেও।
এ অবস্থায় ছাত্র রাজনীতি নিয়ে কী ভাবছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা -- এমন প্রশ্নে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ বলছেন, নিষিদ্ধ করা কোন সমাধান নয়, আনতে হবে আমূল সংস্কার। কেউ আবার বলছেন, ছাত্র রাজনীতি চালু রেখে বন্ধ করতে হবে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি।
এদিকে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস-দখলদারিত্ব অবসানে শুধু ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করাই সমস্যার সমাধান নয় বলে দাবি করে বাম ছাত্র সংগঠনগুলো। তারা মনে করছে, দখলদারিত্ব বন্ধের নামে পুরো ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে বৃহৎ ছাত্রসমাজের মতপ্রকাশের অধিকার বন্ধ হয়ে যাবে।
আর ছাত্রদল বলছে, ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হলে আবারও মাথাচাড়া দেবে ফাসিবাদী শক্তি। ফলে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ না করে কীভাবে বৃহৎ পরিসরে ছাত্রদের পাশে থাকা যায়, তাদের অধিকার আদায়ে কাজ করা যায়, সে বিষয়ে চিন্তা করতে হবে। এরই মধ্যে ছাত্রদল এসব বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হলে অগণতান্ত্রিক ও ধর্মান্ধ শক্তির উত্থানের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান সবার। একই সঙ্গে নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিও তোলেন তারা।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চোর সন্দেহে এক তরুণকে পিটিয়ে হত্যা এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এক ছাত্রনেতাকে হত্যার পর নতুন করে আবারো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছাত্র রাজনীতি। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটেও ছাত্র রাজনীতি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তের বিষয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা হয়। মতামত এসেছে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের পক্ষেও।
এ অবস্থায় ছাত্র রাজনীতি নিয়ে কী ভাবছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা -- এমন প্রশ্নে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ বলছেন, নিষিদ্ধ করা কোন সমাধান নয়, আনতে হবে আমূল সংস্কার। কেউ আবার বলছেন, ছাত্র রাজনীতি চালু রেখে বন্ধ করতে হবে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি।
এদিকে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস-দখলদারিত্ব অবসানে শুধু ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করাই সমস্যার সমাধান নয় বলে দাবি করে বাম ছাত্র সংগঠনগুলো। তারা মনে করছে, দখলদারিত্ব বন্ধের নামে পুরো ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে বৃহৎ ছাত্রসমাজের মতপ্রকাশের অধিকার বন্ধ হয়ে যাবে।
আর ছাত্রদল বলছে, ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হলে আবারও মাথাচাড়া দেবে ফাসিবাদী শক্তি। ফলে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ না করে কীভাবে বৃহৎ পরিসরে ছাত্রদের পাশে থাকা যায়, তাদের অধিকার আদায়ে কাজ করা যায়, সে বিষয়ে চিন্তা করতে হবে। এরই মধ্যে ছাত্রদল এসব বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হলে অগণতান্ত্রিক ও ধর্মান্ধ শক্তির উত্থানের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান সবার। একই সঙ্গে নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিও তোলেন তারা।