এবার পাবনায় সেনাবাহিনীর কর্নেল ও জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার (জিওসি) পরিচয় দেওয়া দুই প্রতারককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পাবনা জেলা প্রশাসক কার্যালয় সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে অনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টাকালে ওই দুই ভুয়া সেনা কর্মকর্তাকে আটক করা হয়।
এ সময় জেলা প্রশাসক মফিজুল ইসলাম বলেন, হাসিব রহমান নামে এক ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর কর্নেল এবং অপর এক ব্যক্তি মেহেদী হাসান নিজেকে জিওসি পরিচয় দিয়ে পদ্মা নদী থেকে বালু উত্তোলনের অনুমতি চান। সন্দেহ হলে তিনি সেনাবাহিনীকে খবর দেন। সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে এ দুজনকে ভুয়া বলে শনাক্ত করেন। পরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
জানা যায়, আটকৃত ভুয়া কর্নেল হাসিব রহমান ঢাকার মোহম্মদপুরের হাবিবুর রহমানের ছেলে এবং ভুয়া জিওসি মেহেদী হাসান ফরিদপুরের নাগরকান্দা ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে।
এদিকে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সেনা কর্মকর্তা পরিচয় দেওয়া দুই প্রতারককে আটকের খবর জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে দেয়। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় মামলা আইনি কার্যক্রম চলমান।
এ সময় জেলা প্রশাসক মফিজুল ইসলাম বলেন, হাসিব রহমান নামে এক ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর কর্নেল এবং অপর এক ব্যক্তি মেহেদী হাসান নিজেকে জিওসি পরিচয় দিয়ে পদ্মা নদী থেকে বালু উত্তোলনের অনুমতি চান। সন্দেহ হলে তিনি সেনাবাহিনীকে খবর দেন। সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে এ দুজনকে ভুয়া বলে শনাক্ত করেন। পরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
জানা যায়, আটকৃত ভুয়া কর্নেল হাসিব রহমান ঢাকার মোহম্মদপুরের হাবিবুর রহমানের ছেলে এবং ভুয়া জিওসি মেহেদী হাসান ফরিদপুরের নাগরকান্দা ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে।
এদিকে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সেনা কর্মকর্তা পরিচয় দেওয়া দুই প্রতারককে আটকের খবর জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে দেয়। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় মামলা আইনি কার্যক্রম চলমান।