এবার দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।
এদিকে দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, রেজাউল করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আদালতে আবেদন করেন দুদকের পরিচালক ও অনুসন্ধানী কর্মকর্তা মোনায়েম হোসেন।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে তার নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে নাজিরপুর, পিরোজপুর এবং ঢাকা বিভিন্ন স্থানে কোটি কোটি টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গিয়েছে।
অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্যাবলী এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের বক্তব্য বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হয় যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ গুরুত্বপূর্ণ আলামত এবং অবৈধ টাকাসহ যেকোন মুহূর্তে দেশ ত্যাগ করতে পারেন। তাই সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিদেশ গমন রহিত করা আবশ্যক।
এদিকে নিষেধাজ্ঞার আবেদনের বিষয়ে দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর এম এ সালাউদ্দিন ইস্কান্দার বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কার্যক্রম দীর্ঘায়িত বা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পরে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত দরখাস্ত ও অভিযোগের গুরুত্ব বিবেচনায় দরখাস্তটি আদালত মঞ্জুর করেন।
এদিকে দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, রেজাউল করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আদালতে আবেদন করেন দুদকের পরিচালক ও অনুসন্ধানী কর্মকর্তা মোনায়েম হোসেন।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে তার নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে নাজিরপুর, পিরোজপুর এবং ঢাকা বিভিন্ন স্থানে কোটি কোটি টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গিয়েছে।
অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্যাবলী এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের বক্তব্য বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হয় যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ গুরুত্বপূর্ণ আলামত এবং অবৈধ টাকাসহ যেকোন মুহূর্তে দেশ ত্যাগ করতে পারেন। তাই সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিদেশ গমন রহিত করা আবশ্যক।
এদিকে নিষেধাজ্ঞার আবেদনের বিষয়ে দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর এম এ সালাউদ্দিন ইস্কান্দার বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কার্যক্রম দীর্ঘায়িত বা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পরে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত দরখাস্ত ও অভিযোগের গুরুত্ব বিবেচনায় দরখাস্তটি আদালত মঞ্জুর করেন।