এবার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে চট্টগ্রামে মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী। জেলায় চারটি টাস্কফোর্স মাঠে রয়েছে। প্রতিটি টাস্কফোর্সে অন্তত একজন করে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসম্পন্ন অর্থাৎ কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তাদের টিম নিয়ে মাঠে কাজ করছেন। এর ফলে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে তারা সরাসরি অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে বা গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিতে পারবেন।
এদিকে চট্টগ্রাম সেনাবাহিনীর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজ বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বলেন, আমরা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারকে প্রাধান্য দিচ্ছি। তাছাড়া যেকোনো অপরাধ সংঘটিত হলে জনগণ আমাদের অবহিত করলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেব। আগে থেকে এলাকাভিত্তিক দেওয়া মোবাইল নম্বরে কল করে জনগণ অভিযোগ জানাতে পারবেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রদান করা হয়।
এদিকে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫ (২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অধীন অপরাধগুলো আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন সেনাবাহিনীর বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পাওয়া কর্মকর্তারা। আগামী দুই মাস (৬০ দিন) এ সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে।
এদিকে চট্টগ্রাম সেনাবাহিনীর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজ বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বলেন, আমরা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারকে প্রাধান্য দিচ্ছি। তাছাড়া যেকোনো অপরাধ সংঘটিত হলে জনগণ আমাদের অবহিত করলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেব। আগে থেকে এলাকাভিত্তিক দেওয়া মোবাইল নম্বরে কল করে জনগণ অভিযোগ জানাতে পারবেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রদান করা হয়।
এদিকে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫ (২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অধীন অপরাধগুলো আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন সেনাবাহিনীর বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পাওয়া কর্মকর্তারা। আগামী দুই মাস (৬০ দিন) এ সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে।