এবার সামনে ১০ টেস্টের বিশাল এক সূচি। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে নিজেদের নতুন টেস্ট মৌসুম শুরু করবে ভারত ক্রিকেট দল। বাংলাদেশ সিরিজের পরেই ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ। আর তারপরেই মর্যাদার বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেই সিরিজ শুরু হবে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে। ভারতের জন্য এই চক্রের সবচেয়ে বড় সিরিজ বললেও অত্যুক্তি হয় না।
অবশ্য ভারতের সব মনোযোগ এখন বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজকে সামনে রেখে। চেন্নাইতে গৌতম গম্ভীরের দল যখন টাইগারদের বিপক্ষে রণকৌশল সাজাচ্ছে, তখন ভারতকে একপ্রকার হুমকিই দিয়ে রেখেছেন অজি তারকা ন্যাথান লায়ন। জানিয়েছেন সিরিজে ধবলধোলাইয়ের লজ্জা পেতে হবে ভারতকে। তবে এই মন্তব্য বাংলাদেশ সিরিজ না, বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজ নিয়ে।
তার দাবি, ৫ ম্যাচের এই সিরিজে ৫-০ ব্যবধানে ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করবে অস্ট্রেলিয়া। সবশেষ ৪ বার বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজ গিয়েছে ভারতের ঘরে। প্রতি ২ বছরে একবার করে হয় বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। ২০১৪-১৫ মৌসুমের পর অস্ট্রেলিয়া আর জিততে পারেনি। এ বিষয়টিকে নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই তেতে আছেন অজি ক্রিকেটাররা। ট্রাভিস হেড, প্যাট কামিন্সরা মানসিকভাবে প্রস্তুত হচ্ছেন এই সিরিজকে সামনে রেখে।
অস্ট্রেলিয়ার অফ-স্পিনার লায়নের কণ্ঠেও শোনা গেল সেই ঝাঁজ, ‘১০ বছর আগে আমরা বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি জিতেছিলাম। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারত যখন খেলেছে, তখন থেকেই ওদের ওপর নজর রাখছি। আমার মাথায় বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি ঘুরছে। এই ট্রফি জিততে চাই। আমার মনে হয় অস্ট্রেলিয়া ৫-০ ব্যবধানে জিতবে।’
এ মুহূর্তে টেস্টের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। ভারতকে হারিয়েই ২০২৩ সালের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা ঘরে তুলেছিল অজিরা। এবারেও লর্ডসে ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনাল হওয়ার বড় রকমের সম্ভাবনা আছে। বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচের আগে এখন পর্যন্ত ৯ টেস্ট থেকে ৬ ম্যাচে জয় পেয়েছে রোহিত শর্মার দল। ৬৮ দশমিক ৫২ পয়েন্ট নিয়ে লর্ডসের ফাইনালে এক পা দিয়েই রেখেছে ভারত। সামনে তাদের বাকি আছে আরও ১০ ম্যাচ। জয় দরকার ৫ ম্যাচে।
সবচেয়ে কম জয় দরকার অস্ট্রেলিয়ার। বাকি থাকা ৭ ম্যাচের অন্তত ৪টি তে জয় পেলেই টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে দেখা যাবে প্যাট কামিন্সদের। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২ ম্যাচের অ্যাওয়ে সিরিজ আছে তাদের। সঙ্গে ৫ ম্যাচের বোর্ডার গাভাস্কার সিরিজ। আগামী ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মধ্যকার বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। অ্যাশেজের মতো এই সিরিজেও ম্যাচ হয় ৫টি। ১৯৯৬-৯৭ সালে প্রথমবার হয় বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। প্রথম দুই মৌসুমে শিরোপা জেতে ভারত। পরেরবার জেতে অস্ট্রেলিয়া, তবে চতুর্থবার শ্রেষ্ঠত্ব ফিরে পায় ভারত। ২০১৪-১৫ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সর্বশেষ শিরোপা জিতেছে।
অবশ্য ভারতের সব মনোযোগ এখন বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজকে সামনে রেখে। চেন্নাইতে গৌতম গম্ভীরের দল যখন টাইগারদের বিপক্ষে রণকৌশল সাজাচ্ছে, তখন ভারতকে একপ্রকার হুমকিই দিয়ে রেখেছেন অজি তারকা ন্যাথান লায়ন। জানিয়েছেন সিরিজে ধবলধোলাইয়ের লজ্জা পেতে হবে ভারতকে। তবে এই মন্তব্য বাংলাদেশ সিরিজ না, বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজ নিয়ে।
তার দাবি, ৫ ম্যাচের এই সিরিজে ৫-০ ব্যবধানে ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করবে অস্ট্রেলিয়া। সবশেষ ৪ বার বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজ গিয়েছে ভারতের ঘরে। প্রতি ২ বছরে একবার করে হয় বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। ২০১৪-১৫ মৌসুমের পর অস্ট্রেলিয়া আর জিততে পারেনি। এ বিষয়টিকে নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই তেতে আছেন অজি ক্রিকেটাররা। ট্রাভিস হেড, প্যাট কামিন্সরা মানসিকভাবে প্রস্তুত হচ্ছেন এই সিরিজকে সামনে রেখে।
অস্ট্রেলিয়ার অফ-স্পিনার লায়নের কণ্ঠেও শোনা গেল সেই ঝাঁজ, ‘১০ বছর আগে আমরা বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি জিতেছিলাম। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারত যখন খেলেছে, তখন থেকেই ওদের ওপর নজর রাখছি। আমার মাথায় বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি ঘুরছে। এই ট্রফি জিততে চাই। আমার মনে হয় অস্ট্রেলিয়া ৫-০ ব্যবধানে জিতবে।’
এ মুহূর্তে টেস্টের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। ভারতকে হারিয়েই ২০২৩ সালের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা ঘরে তুলেছিল অজিরা। এবারেও লর্ডসে ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনাল হওয়ার বড় রকমের সম্ভাবনা আছে। বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচের আগে এখন পর্যন্ত ৯ টেস্ট থেকে ৬ ম্যাচে জয় পেয়েছে রোহিত শর্মার দল। ৬৮ দশমিক ৫২ পয়েন্ট নিয়ে লর্ডসের ফাইনালে এক পা দিয়েই রেখেছে ভারত। সামনে তাদের বাকি আছে আরও ১০ ম্যাচ। জয় দরকার ৫ ম্যাচে।
সবচেয়ে কম জয় দরকার অস্ট্রেলিয়ার। বাকি থাকা ৭ ম্যাচের অন্তত ৪টি তে জয় পেলেই টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে দেখা যাবে প্যাট কামিন্সদের। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২ ম্যাচের অ্যাওয়ে সিরিজ আছে তাদের। সঙ্গে ৫ ম্যাচের বোর্ডার গাভাস্কার সিরিজ। আগামী ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মধ্যকার বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। অ্যাশেজের মতো এই সিরিজেও ম্যাচ হয় ৫টি। ১৯৯৬-৯৭ সালে প্রথমবার হয় বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। প্রথম দুই মৌসুমে শিরোপা জেতে ভারত। পরেরবার জেতে অস্ট্রেলিয়া, তবে চতুর্থবার শ্রেষ্ঠত্ব ফিরে পায় ভারত। ২০১৪-১৫ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সর্বশেষ শিরোপা জিতেছে।