এবার বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়া তার কর্মীদের জন্য দেশে থেকে গেলেন। তিনি পালাননি। খালেদা জিয়া বলেছিলেন, এ দেশ আমার, মাটি আমার, বাইরে আমার কেউ নেই, আমি বাইরে যেতে পারব না। আজ মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে ‘বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে’ বিএনপির আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় মির্জা আব্বাস বলেন, বেগম খালেদা জিয়া দেশ থেকে পালিয়ে যাননি। কিন্তু হাসিনা তার নেতাকর্মীদের ফেলে রেখে ভারতে পালিয়ে গেছেন, আবার বলে হুট করে চলে আসবেন। আপনি আমাদের যেভাবে জেলে রেখেছেন সেভাবে আমরা আপনাকে জেলে রাখব না, শুধু বিচার করব।
তিনি বলেন, গত কয়েক দিন ধরে কিছু সেলিব্রিটি নেতা গ্রেপ্তার হচ্ছেন। গত ১৭ বছরে ৩৪ বার জেলে গিয়েছি। কত কোর্টে গিয়েছি, কখনো কেউ মারেনি। বীরের বেশে জেলে গিয়েছি। কিন্তু আজকে আওয়ামী লীগের এসব সেলিব্রিটি নেতারা গ্রেপ্তার হয়ে কোর্টে গেলে মার খাচ্ছেন।
তিনি বলেন, আমরা অনেকবার বলেছিলাম, তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেন। শেখ হাসিনাকে বলেছিলাম আমাদের কথা শোনেন। কিন্তু আমাদের কথা শুনলেন না তিনি। শুনলেন দাদাবাবুদের কথা। যদি আমাদের কথা শুনতেন, তাহলে জনগণের এত ক্ষোভ হতো না, এভাবে পালাতে হতো না। এখন বলেন, সীমান্তের ওপারেই আছি। আরে আসেন না।
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যে দলের নেতারা কর্মীদের রেখে পালিয়ে যায় সেই দল কইরেন না। আর একটি কথা বলতে চাই, যারা তাকে আশ্রয় দিয়েছেন, যিনি মাত্র ১৫ দিনে ৯০০ নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে, বিএনপি নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে, গুম করেছে—এই সিরিয়াল কিলার শেখ হাসিনাকে যারা আশ্রয় দিয়েছেন, ফোনও দিয়েছেন, কান পেতে শোনেন, যদি ঢাকা শান্তিতে না থাকে, দিল্লিও শান্তিতে থাকতে পারবে না। কীভাবে তা করতে হয়, আমরা তা ভালো করে জানি।
এ সময় মির্জা আব্বাস বলেন, বেগম খালেদা জিয়া দেশ থেকে পালিয়ে যাননি। কিন্তু হাসিনা তার নেতাকর্মীদের ফেলে রেখে ভারতে পালিয়ে গেছেন, আবার বলে হুট করে চলে আসবেন। আপনি আমাদের যেভাবে জেলে রেখেছেন সেভাবে আমরা আপনাকে জেলে রাখব না, শুধু বিচার করব।
তিনি বলেন, গত কয়েক দিন ধরে কিছু সেলিব্রিটি নেতা গ্রেপ্তার হচ্ছেন। গত ১৭ বছরে ৩৪ বার জেলে গিয়েছি। কত কোর্টে গিয়েছি, কখনো কেউ মারেনি। বীরের বেশে জেলে গিয়েছি। কিন্তু আজকে আওয়ামী লীগের এসব সেলিব্রিটি নেতারা গ্রেপ্তার হয়ে কোর্টে গেলে মার খাচ্ছেন।
তিনি বলেন, আমরা অনেকবার বলেছিলাম, তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেন। শেখ হাসিনাকে বলেছিলাম আমাদের কথা শোনেন। কিন্তু আমাদের কথা শুনলেন না তিনি। শুনলেন দাদাবাবুদের কথা। যদি আমাদের কথা শুনতেন, তাহলে জনগণের এত ক্ষোভ হতো না, এভাবে পালাতে হতো না। এখন বলেন, সীমান্তের ওপারেই আছি। আরে আসেন না।
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যে দলের নেতারা কর্মীদের রেখে পালিয়ে যায় সেই দল কইরেন না। আর একটি কথা বলতে চাই, যারা তাকে আশ্রয় দিয়েছেন, যিনি মাত্র ১৫ দিনে ৯০০ নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে, বিএনপি নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে, গুম করেছে—এই সিরিয়াল কিলার শেখ হাসিনাকে যারা আশ্রয় দিয়েছেন, ফোনও দিয়েছেন, কান পেতে শোনেন, যদি ঢাকা শান্তিতে না থাকে, দিল্লিও শান্তিতে থাকতে পারবে না। কীভাবে তা করতে হয়, আমরা তা ভালো করে জানি।