এবার সংসদে থাকা অবস্থায় জাতীয় পার্টিকে (জাপা) অনেক কিছুই আওয়ামী লীগের চাপে বাধ্য হয়ে করতে হয়েছে বলে দাবি করে জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে এ কথা বলেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, অন্যায়ভাবে আমাদের দিয়ে অনেক কিছু করানো হয়েছে। আমাদের ওপর অন্যায়-নিপীড়ন করা হয়েছে। আমরা জনগণের পাশে ছিলাম এবং আছি। আমরা কোনো ভুল করে থাকলে জনগণের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নেওয়ায় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও নির্বাচন বর্জন করেছিলেন; কিন্তু জাতীয় পার্টিকে জোর করে আনা হয়েছিল। ২০১৪ সালের পর থেকে জাতীয় পার্টিকে দুই ভাগ করে ব্ল্যাকমেইল করা হয়েছে।
এদিকে বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, বিগত ৩টি নির্বাচন বিতর্কিত ছিল। তাতে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিলো না। জাতীয় পার্টি তিন নির্বাচনই বর্জন করার চেষ্টা করেছিল। আমরা সব আমলেই নির্যাতিত হয়েছি।
জাপা চেয়ারম্যান আরও বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে কিন্তু বৈষম্য থেকে স্বাধীন হতে পারেনি, নিজেদের স্বাধীনতা ধরে রাখতে পারেনি। স্বাধীনতা আনতে ‘৭১-এর মতো এবারও (২০২৪) ছাত্রদের জীবন দিতে হয়েছে। আর এ সাফল্যে জাপা খুশি। কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরু থেকে জাতীয় পার্টির সমর্থন ছিল। দলের নেতাকর্মীরা আন্দোলনে সক্রিয় ছিল, এজন্য অনেকে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
জি এম কাদের বলেন, অন্যায়ভাবে আমাদের দিয়ে অনেক কিছু করানো হয়েছে। আমাদের ওপর অন্যায়-নিপীড়ন করা হয়েছে। আমরা জনগণের পাশে ছিলাম এবং আছি। আমরা কোনো ভুল করে থাকলে জনগণের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নেওয়ায় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও নির্বাচন বর্জন করেছিলেন; কিন্তু জাতীয় পার্টিকে জোর করে আনা হয়েছিল। ২০১৪ সালের পর থেকে জাতীয় পার্টিকে দুই ভাগ করে ব্ল্যাকমেইল করা হয়েছে।
এদিকে বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, বিগত ৩টি নির্বাচন বিতর্কিত ছিল। তাতে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিলো না। জাতীয় পার্টি তিন নির্বাচনই বর্জন করার চেষ্টা করেছিল। আমরা সব আমলেই নির্যাতিত হয়েছি।
জাপা চেয়ারম্যান আরও বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে কিন্তু বৈষম্য থেকে স্বাধীন হতে পারেনি, নিজেদের স্বাধীনতা ধরে রাখতে পারেনি। স্বাধীনতা আনতে ‘৭১-এর মতো এবারও (২০২৪) ছাত্রদের জীবন দিতে হয়েছে। আর এ সাফল্যে জাপা খুশি। কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরু থেকে জাতীয় পার্টির সমর্থন ছিল। দলের নেতাকর্মীরা আন্দোলনে সক্রিয় ছিল, এজন্য অনেকে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।