এবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ১৮০৩ সালে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সূচনা করেছিল মুসলমানরা। সিপাহী বিপ্লবের সূচনা করেছিল মুসলমানরা। ৪৭ সালের আন্দোলনে দেশ বিভক্তিতে ভূমিকা রেখেছিল মুসলমানরা। এদেশ স্বাধীন করেছিল মুসলমানরা। এজন্য বলতে হবে দেশ মুসলমানদের, অধিকার সবার।
গতকাল সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় হোয়াইট হল মিলনায়তনে জাতীয় ওলামা মশায়েখ আইম্মা পরিষদ ঢাকা মহানগরীর উত্তরা পশ্চিম থানার আয়োজনে ‘আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে রাসুলের (সা.) এর ভূমিকা ও আমাদের করণীয়’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিকে ফয়জুল করীম বলেন, দেশ মুসলমানদের হওয়ার পরও মুসলমানদের নেতৃত্ব নেই কেন? বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সামনে না থাকলে ইসলামপন্থিরা আবারও সমস্যায় পড়তো। ওলামারা ক্ষমতায় যাওয়ার যোগ্য। চোর-ডাকাত-জালেম-চাঁদাবাজ-ধর্ষকরা দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, ইসলাম ভয়ঙ্কর বিষয় নয়, সহজ। ইসলাম এলে সবাই ভালো হয়ে যাবে। রাষ্ট্রে ইসলাম এলে পরিবেশ সৃষ্টি হবে। ইসলামী রাষ্ট্রের বিষয়ে দুশমনরা সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। ইসলাম এলে দরিদ্ররা স্বাবলম্বী হবে। এতিম-মিসকিন ও গরিবদের দায়িত্ব ইসলামী রাষ্ট্রের।
ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় এই নেতা বলেন, যারা নীতির ওপর অবিচল থেকে যেই দল কথায় কাজে মিল রেখে চলে, তবেই তাদের সঙ্গে ঐক্য হতে পারে। আহলে হকরা এক ও নেক হলে আমাদের কথার মূল্যায়ন হবে। মুফতি মুফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মুফতি রেজাউল করীম আবরার, ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি মুফতি হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর সহ-সভাপতি আলহাজ আনোয়ার হোসেন।
গতকাল সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় হোয়াইট হল মিলনায়তনে জাতীয় ওলামা মশায়েখ আইম্মা পরিষদ ঢাকা মহানগরীর উত্তরা পশ্চিম থানার আয়োজনে ‘আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে রাসুলের (সা.) এর ভূমিকা ও আমাদের করণীয়’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিকে ফয়জুল করীম বলেন, দেশ মুসলমানদের হওয়ার পরও মুসলমানদের নেতৃত্ব নেই কেন? বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সামনে না থাকলে ইসলামপন্থিরা আবারও সমস্যায় পড়তো। ওলামারা ক্ষমতায় যাওয়ার যোগ্য। চোর-ডাকাত-জালেম-চাঁদাবাজ-ধর্ষকরা দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, ইসলাম ভয়ঙ্কর বিষয় নয়, সহজ। ইসলাম এলে সবাই ভালো হয়ে যাবে। রাষ্ট্রে ইসলাম এলে পরিবেশ সৃষ্টি হবে। ইসলামী রাষ্ট্রের বিষয়ে দুশমনরা সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। ইসলাম এলে দরিদ্ররা স্বাবলম্বী হবে। এতিম-মিসকিন ও গরিবদের দায়িত্ব ইসলামী রাষ্ট্রের।
ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় এই নেতা বলেন, যারা নীতির ওপর অবিচল থেকে যেই দল কথায় কাজে মিল রেখে চলে, তবেই তাদের সঙ্গে ঐক্য হতে পারে। আহলে হকরা এক ও নেক হলে আমাদের কথার মূল্যায়ন হবে। মুফতি মুফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মুফতি রেজাউল করীম আবরার, ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি মুফতি হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর সহ-সভাপতি আলহাজ আনোয়ার হোসেন।