প্রিয় ক্লাব বার্সেলোনায় সম্ভবত আর ফেরা হচ্ছে না আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক লিওনেল মেসির। শেষ পর্যন্ত ডেভিড বেকহ্যামের ড্রিবলেই ভাঙল মেসির রক্ষণ। লিও সই করতে চলেছেন আমেরিকার মেজর লিগ সকারের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে। এমনটাই জানালেন মেসি নিজেই।
এদিকে লিওনেল মেসির বার্সেলোনায় ফেরা বা সৌদির ক্লাবে যোগ দেয়ার সম্ভাবনা নিয়ে ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে যতটা আগ্রহ-উদ্দীপনা ছিল তার সিকি ভাগও ছিল না আমেরিকার ক্লাবে যোগ দেয়া নিয়ে। সেই অর্থে অনেকটা নিঃশব্দে লক্ষ্যে পৌঁছে গেল ইন্টার মায়ামি। আবেগ বা টাকা মেসির রক্ষণ ভাঙতে পারল না। পুরনো ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিয়ে মেসি আমেরিকার বিমান ধরলেন।
প্যারিসে বসে স্পেনের মুন্দো দেপোর্তিভো এবং স্পোর্তকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেছেন, ‘আমি মায়ামিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। চুক্তি সম্পন্নের কাজ এখনও শতভাগ শেষ হয়নি। কিছু বিষয় এখনও বাকিও আছে। তবু এই পথেই হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমি।’ পিএসজির সঙ্গে মেসি চুক্তি না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার পর থেকেই মেসিকে নিয়ে চলছিল টানাটানি।
সাবেক ক্লাব বার্সেলোনা তাকে নেয়ার জন্য ঝাঁপিয়েছিল। রেকর্ড টাকার প্রস্তাব দিয়েছিল সৌদি আরবের ক্লাব আল হিলাল। কিন্তু মেসি আবেগে পড়ে বা টাকার অঙ্কের লোভে পড়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেননি। তিনি ভেবেচিন্তে বাস্তবের জমিতে পা রেখে হেঁটেছেন। নিজের পুরনো ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিয়ে আমেরিকার ক্লাবে যাওয়ার সিদ্ধান্তই নিলেন মেসি।
কেন মায়ামিকে বেছে নিলেন? সেই ব্যাখ্যায় মেসি বলেছেন, ‘আমি ইউরোপ ছাড়তে চেয়েছি। এটা সত্যি যে, আমার সামনে অন্য ইউরোপিয়ান দলের প্রস্তাবও ছিল। তবে সেটা নিয়ে একদমই ভাবিনি। কারণ, ইউরোপে খেললে শুধু বার্সেলোনায় যেতাম।’ বার্সেলোনায় না যাওয়ার কারণ হিসেবে মেসি বলেছেন, ‘আমি বার্সেলোনাতেই ফিরতে চেয়েছিলাম। তবে এই ভয়ও ছিল, আগের ব্যাপারটা আবারও ঘটতে পারে।’
যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ফুটবলে নিজেকে নতুন ভাবে আবিষ্কার করার কথা বলেছেন মেসি। তার দাবি, ‘বিশ্বকাপ জিতেছি আর বার্সেলোনায়ও যেতে পারছি না, এমন পরিস্থিতিতে ফুটবলে ভিন্ন রূপে বাঁচতে এবং দৈনন্দিন জীবনকে আরও উপভোগ করতে এখন এমএলএসে যাওয়াকে সঠিক বলে মনে হয়েছে।’ আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম ওলে জানিয়েছে, ইন্টার মায়ামিতে মেসি একা যাচ্ছেন না।
মেসির সঙ্গে সেই ক্লাবে খেলতে যাচ্ছেন তার ঘনিষ্ট লুইস সুয়ারেজ এবং সার্জিও বুস্কেটসও। জানা গেছে, মেসির সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি হতে যাচ্ছে ইন্টার মায়ামির। প্রতিবছর শেষে মেসি ক্লাব ছেড়ে দিতে পারবেন, না দিলে সয়ংক্রিয় ভাবে তিনি পরের বছর খেলবেন। বছর প্রতি ৫৪ লাখ ডলার পারিশ্রমিক পাবেন তিনি।
এদিকে লিওনেল মেসির বার্সেলোনায় ফেরা বা সৌদির ক্লাবে যোগ দেয়ার সম্ভাবনা নিয়ে ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে যতটা আগ্রহ-উদ্দীপনা ছিল তার সিকি ভাগও ছিল না আমেরিকার ক্লাবে যোগ দেয়া নিয়ে। সেই অর্থে অনেকটা নিঃশব্দে লক্ষ্যে পৌঁছে গেল ইন্টার মায়ামি। আবেগ বা টাকা মেসির রক্ষণ ভাঙতে পারল না। পুরনো ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিয়ে মেসি আমেরিকার বিমান ধরলেন।
প্যারিসে বসে স্পেনের মুন্দো দেপোর্তিভো এবং স্পোর্তকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেছেন, ‘আমি মায়ামিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। চুক্তি সম্পন্নের কাজ এখনও শতভাগ শেষ হয়নি। কিছু বিষয় এখনও বাকিও আছে। তবু এই পথেই হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমি।’ পিএসজির সঙ্গে মেসি চুক্তি না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার পর থেকেই মেসিকে নিয়ে চলছিল টানাটানি।
সাবেক ক্লাব বার্সেলোনা তাকে নেয়ার জন্য ঝাঁপিয়েছিল। রেকর্ড টাকার প্রস্তাব দিয়েছিল সৌদি আরবের ক্লাব আল হিলাল। কিন্তু মেসি আবেগে পড়ে বা টাকার অঙ্কের লোভে পড়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেননি। তিনি ভেবেচিন্তে বাস্তবের জমিতে পা রেখে হেঁটেছেন। নিজের পুরনো ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিয়ে আমেরিকার ক্লাবে যাওয়ার সিদ্ধান্তই নিলেন মেসি।
কেন মায়ামিকে বেছে নিলেন? সেই ব্যাখ্যায় মেসি বলেছেন, ‘আমি ইউরোপ ছাড়তে চেয়েছি। এটা সত্যি যে, আমার সামনে অন্য ইউরোপিয়ান দলের প্রস্তাবও ছিল। তবে সেটা নিয়ে একদমই ভাবিনি। কারণ, ইউরোপে খেললে শুধু বার্সেলোনায় যেতাম।’ বার্সেলোনায় না যাওয়ার কারণ হিসেবে মেসি বলেছেন, ‘আমি বার্সেলোনাতেই ফিরতে চেয়েছিলাম। তবে এই ভয়ও ছিল, আগের ব্যাপারটা আবারও ঘটতে পারে।’
যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ফুটবলে নিজেকে নতুন ভাবে আবিষ্কার করার কথা বলেছেন মেসি। তার দাবি, ‘বিশ্বকাপ জিতেছি আর বার্সেলোনায়ও যেতে পারছি না, এমন পরিস্থিতিতে ফুটবলে ভিন্ন রূপে বাঁচতে এবং দৈনন্দিন জীবনকে আরও উপভোগ করতে এখন এমএলএসে যাওয়াকে সঠিক বলে মনে হয়েছে।’ আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম ওলে জানিয়েছে, ইন্টার মায়ামিতে মেসি একা যাচ্ছেন না।
মেসির সঙ্গে সেই ক্লাবে খেলতে যাচ্ছেন তার ঘনিষ্ট লুইস সুয়ারেজ এবং সার্জিও বুস্কেটসও। জানা গেছে, মেসির সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি হতে যাচ্ছে ইন্টার মায়ামির। প্রতিবছর শেষে মেসি ক্লাব ছেড়ে দিতে পারবেন, না দিলে সয়ংক্রিয় ভাবে তিনি পরের বছর খেলবেন। বছর প্রতি ৫৪ লাখ ডলার পারিশ্রমিক পাবেন তিনি।