এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ঈদে মিলাদুন্নবি উপলক্ষে আয়োজিত জশনে জুলুসকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের কদমতলীর মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কসবা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাজু আহমেদ।
এদিকে স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রতি বছরের মতো আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মতাদর্শীরা কসবা উপজেলা চত্বর থেকে জশনে জুলুসের শোভাযাত্রার আয়োজন করে। অপরদিকে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সদস্য গাজী ইয়াকুব ওসমানীর নির্দেশনায় কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা জশনে জুলুসের শোভাযাত্রা প্রতিরোধের ঘোষণা দেন।
তারই পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার সকালে কদমতলী এলাকায় (সদর হাসপাতাল মোড়ে) আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এবং কওমিপন্থিদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। উত্তপ্ত হয়ে উঠে কসবা পৌর শহর। এক পর্যায়ে দুপক্ষের লোকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন।
এদিকে কসবা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ বলেন, “সংঘর্ষের আগেই উভয় পক্ষের নেতাকর্মীদের নিয়ে আলোচনা করা হয়। সেনাবাহিনী ও পুলিশ একসঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে।”
আজ সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের কদমতলীর মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কসবা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাজু আহমেদ।
এদিকে স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রতি বছরের মতো আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মতাদর্শীরা কসবা উপজেলা চত্বর থেকে জশনে জুলুসের শোভাযাত্রার আয়োজন করে। অপরদিকে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সদস্য গাজী ইয়াকুব ওসমানীর নির্দেশনায় কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা জশনে জুলুসের শোভাযাত্রা প্রতিরোধের ঘোষণা দেন।
তারই পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার সকালে কদমতলী এলাকায় (সদর হাসপাতাল মোড়ে) আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এবং কওমিপন্থিদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। উত্তপ্ত হয়ে উঠে কসবা পৌর শহর। এক পর্যায়ে দুপক্ষের লোকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন।
এদিকে কসবা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ বলেন, “সংঘর্ষের আগেই উভয় পক্ষের নেতাকর্মীদের নিয়ে আলোচনা করা হয়। সেনাবাহিনী ও পুলিশ একসঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে।”