এবার গত কয়েক দিনের অতিরিক্ত গরমের কারণে দিনাজপুরের হিলিতে ভারত থেকে আমদানিকৃত পেঁয়াজ পচে নষ্ট হচ্ছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়াতে গোডাউনে রাখা পেঁয়াজ সংরক্ষণ করতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা। বাছাই করা কিছু কিছু পেঁয়াজ ৮০ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি হলেও বেশির ভাগ পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হচ্ছে। যেসব পেঁয়াজ পচে যাচ্ছে সেগুলো ফেলে দিতে হচ্ছে। এতে করে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের।
এদিকে হিলির পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম বলেন, পেঁয়াজ পঁচনশীল পণ্য, পেঁয়াজ স্টক করে রাখার কোন সুযোগ নেই। তবে বন্দর থেকে ক্রয় করে গোডাউন থেকে আমি পাইকারী বিক্রি করি। অতিরিক্ত গরমে পেঁয়াজ পচে যাচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে। যার কারণে গোডাউনে রাখা পেঁয়াজ পচে নষ্ট হচ্ছে।
ভারত থেকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানি খরচ বাদ দিয়ে আমাদের বিক্রি করতে হবে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা দরে। কিন্তু গরমে পেঁয়াজ পচে যাওয়ার কারণে ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি করতে হচ্ছে। যদি সরকার বিদ্যুৎ এর বিষয়টি সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করে তাহলে আমরা হিলির ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখ থেকে রক্ষা পেতাম।
এদিকে দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জিএম বিপুল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট চালু হয়েছে। সব কয়টি ইউনিট চালু হলে বিদ্যুৎ এর সমস্যা সমাধান হবে। তবে হাকিমপুর (হিলি) উপজেলায় প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ এর চাহিদা রয়েছে। যার বিপরীতে সেখানে বরাদ্দ দেওয়া হয় আড়াই থেকে ৩ মেগাওয়াট। ফলে এখন লোডশেডিং চলছে। আশা করছি, এই সমস্যা দ্রুত কেটে যাবে।
এদিকে ভারত সরকার শুল্ক প্রত্যাহারের ফলে রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির কথা থাকলেও ভারতের অভ্যন্তরে সার্ভারের সমস্যা থাকার কারণে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়নি। ফলে আরও বেশি বিপাকে পড়েছেন বন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা।
এদিকে হিলির পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম বলেন, পেঁয়াজ পঁচনশীল পণ্য, পেঁয়াজ স্টক করে রাখার কোন সুযোগ নেই। তবে বন্দর থেকে ক্রয় করে গোডাউন থেকে আমি পাইকারী বিক্রি করি। অতিরিক্ত গরমে পেঁয়াজ পচে যাচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে। যার কারণে গোডাউনে রাখা পেঁয়াজ পচে নষ্ট হচ্ছে।
ভারত থেকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানি খরচ বাদ দিয়ে আমাদের বিক্রি করতে হবে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা দরে। কিন্তু গরমে পেঁয়াজ পচে যাওয়ার কারণে ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি করতে হচ্ছে। যদি সরকার বিদ্যুৎ এর বিষয়টি সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করে তাহলে আমরা হিলির ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখ থেকে রক্ষা পেতাম।
এদিকে দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জিএম বিপুল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট চালু হয়েছে। সব কয়টি ইউনিট চালু হলে বিদ্যুৎ এর সমস্যা সমাধান হবে। তবে হাকিমপুর (হিলি) উপজেলায় প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ এর চাহিদা রয়েছে। যার বিপরীতে সেখানে বরাদ্দ দেওয়া হয় আড়াই থেকে ৩ মেগাওয়াট। ফলে এখন লোডশেডিং চলছে। আশা করছি, এই সমস্যা দ্রুত কেটে যাবে।
এদিকে ভারত সরকার শুল্ক প্রত্যাহারের ফলে রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির কথা থাকলেও ভারতের অভ্যন্তরে সার্ভারের সমস্যা থাকার কারণে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়নি। ফলে আরও বেশি বিপাকে পড়েছেন বন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা।