এবার ৪০০ কোটি টাকা দিয়ে বিদেশ যাত্রার অনুমতি পেলেন। তাও আবার ৪৫ দিনের জন্য। এ ঘটনা ঘটিয়েছেন ব্যবসায়ী মো. শাহাবুদ্দিন আলম। তিনি চট্টগ্রাম নগরের ডবলমুরিং এলাকার সামান্নাজ সুপার অয়েল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এস এ গ্রুপের চেয়ারম্যান।
গতকাল রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতের বিচারক মো. মুজাহিদুর রহমানের নির্দেশে তিনি পরে তার পাসপোর্ট ফিরে পান।
এদিকে অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম বলেন, মো. শাহাবুদ্দিন আলমের কাছ থেকে তিন বছরে ৪০০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায় হওয়ায় রোববার তাকে ৪৫ দিনের জন্য পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তার বিদেশ যাত্রার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছেন আদালত।
চট্টগ্রামের অর্থঋণ আদালেতের শীর্ষ ঋণ খেলাপি মো. শাহাবুদ্দিন আলম উপস্থিত হয়ে জানান, সোনালী, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকের তিন মামলায় গত তিন বছরে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে।
গতকাল রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতের বিচারক মো. মুজাহিদুর রহমানের নির্দেশে তিনি পরে তার পাসপোর্ট ফিরে পান।
এদিকে অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম বলেন, মো. শাহাবুদ্দিন আলমের কাছ থেকে তিন বছরে ৪০০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায় হওয়ায় রোববার তাকে ৪৫ দিনের জন্য পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তার বিদেশ যাত্রার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছেন আদালত।
চট্টগ্রামের অর্থঋণ আদালেতের শীর্ষ ঋণ খেলাপি মো. শাহাবুদ্দিন আলম উপস্থিত হয়ে জানান, সোনালী, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকের তিন মামলায় গত তিন বছরে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে।