সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানার খুকনি ইউনিয়নে এক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। নিহত ব্যক্তি এনায়েতপুর থানার খুকনি ঝাউপাড়া গ্রামের হারাণ বিশ্বাসের ছেলে লক্ষ্মণ বিশ্বাস (২৫)।
এনায়েতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিছুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। বুধবার সকালে খুকনি ইউনিয়নের ঝাউপাড়ায় নিজবাড়ি থেকে লক্ষ্মণ বিশ্বাসের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে স্থানীয়দের ধারণা, পারিবারিক সম্মতিতে বিয়ে হলেও বউ পছন্দ না হওয়ায় তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
নিহতের বড় ভাই শরৎচন্দ্র বলেন, সোমবার তাড়াশ উপজেলার গণেশ চন্দ্রের মেয়ে প্রীতি রানীর সঙ্গে ধুমধাম করে লক্ষ্মণের বিয়ে হয়। মঙ্গলবার বর-কনে বাড়ি আসে। গতকাল বুধবার সকালে বৌ-ভাত এবং ওই দিন বাসর রাত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকালে নতুন বউ ঘর থেকে বের হওয়ার সুযোগেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে আমার ভাই।
এনায়েতপুর থানার ওসি বলেন, বুধবার সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে কি কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন, সেটা তদন্তসাপেক্ষে জানা যাবে।
এনায়েতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিছুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। বুধবার সকালে খুকনি ইউনিয়নের ঝাউপাড়ায় নিজবাড়ি থেকে লক্ষ্মণ বিশ্বাসের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে স্থানীয়দের ধারণা, পারিবারিক সম্মতিতে বিয়ে হলেও বউ পছন্দ না হওয়ায় তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
নিহতের বড় ভাই শরৎচন্দ্র বলেন, সোমবার তাড়াশ উপজেলার গণেশ চন্দ্রের মেয়ে প্রীতি রানীর সঙ্গে ধুমধাম করে লক্ষ্মণের বিয়ে হয়। মঙ্গলবার বর-কনে বাড়ি আসে। গতকাল বুধবার সকালে বৌ-ভাত এবং ওই দিন বাসর রাত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকালে নতুন বউ ঘর থেকে বের হওয়ার সুযোগেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে আমার ভাই।
এনায়েতপুর থানার ওসি বলেন, বুধবার সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে কি কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন, সেটা তদন্তসাপেক্ষে জানা যাবে।