চলতি বছরের আগস্টে অতি ভারী বৃষ্টির মধ্যে ভারত থেকে নেমে আসা তীব্র ঢলে দেশের ১১ জেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। হঠাৎ এমন বন্যায় ভেসে যায় ঘরবাড়ি, স্কুল, গ্রাম, মাছের ঘের, ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট। অধিকাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ ও মোবাইল নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। দেখা দেয় খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৭১ জনের। এ অবস্থায় বন্যার্তদের সহায়তায় বাংলাদেশকে ১০ লাখ ডলার দেওয়া ঘোষণা দিয়েছে জাপান সরকার।
গতকাল শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এক ভিডিওবার্তায় ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, জাপান বাংলাদেশিদের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে চায়। এরই ধারাবাহিকতায় জাপান সরকার ইউএনএইচসিআর এবং ইউনিসেফের মাধ্যমে বন্যাকবলিত এলাকায় ১০ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এদিকে ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, ইতোমধ্যে জাপানি এনজিওগুলোর প্ল্যাটফর্ম ২০ লাখ ডলারের সহায়তা দিয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় বর্তমানে সাতটি জাপানি এনজিও বন্যাকবলিত এলাকায় বিভিন্ন ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করছে। এ ছাড়া ঢাকায় জাপানিজ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন এবং ঢাকায় জাপানিজ অ্যাসোসিয়েশন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিবর্গ ও পরিবারদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে মোট দুই লাখ টাকা দান করেছে বলেও জানান তিনি।
রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা বলেন, আমি আশা করি সরকার, ব্যবসায়িক, এনজিও এবং অন্যান্যদের কাছ থেকে এই সহায়তা বাংলাদেশিদের আবারও ভালোভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। এদিকে, বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী দুদিন (শনিবার ও রোববার) চট্টগ্রাম বিভাগের সব নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে। এর ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর জেলার কতিপয় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।
এদিকে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান জানান, দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশ-সংলগ্ন উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি সুস্পষ্ট লঘুচাপ অবস্থান করছে এবং আগামী দুদিন উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। এর ফলে এই সময় বরিশাল ও খুলনা বিভাগের নদীগুলোর পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে।
গতকাল শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এক ভিডিওবার্তায় ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, জাপান বাংলাদেশিদের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে চায়। এরই ধারাবাহিকতায় জাপান সরকার ইউএনএইচসিআর এবং ইউনিসেফের মাধ্যমে বন্যাকবলিত এলাকায় ১০ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এদিকে ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, ইতোমধ্যে জাপানি এনজিওগুলোর প্ল্যাটফর্ম ২০ লাখ ডলারের সহায়তা দিয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় বর্তমানে সাতটি জাপানি এনজিও বন্যাকবলিত এলাকায় বিভিন্ন ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করছে। এ ছাড়া ঢাকায় জাপানিজ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন এবং ঢাকায় জাপানিজ অ্যাসোসিয়েশন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিবর্গ ও পরিবারদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে মোট দুই লাখ টাকা দান করেছে বলেও জানান তিনি।
রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা বলেন, আমি আশা করি সরকার, ব্যবসায়িক, এনজিও এবং অন্যান্যদের কাছ থেকে এই সহায়তা বাংলাদেশিদের আবারও ভালোভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। এদিকে, বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী দুদিন (শনিবার ও রোববার) চট্টগ্রাম বিভাগের সব নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে। এর ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর জেলার কতিপয় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।
এদিকে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান জানান, দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশ-সংলগ্ন উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি সুস্পষ্ট লঘুচাপ অবস্থান করছে এবং আগামী দুদিন উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। এর ফলে এই সময় বরিশাল ও খুলনা বিভাগের নদীগুলোর পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে।