এবার শূন্য পদের বিপরীতে বদলি ব্যবস্থা না থাকায় ইনডেক্সধারী শিক্ষকরা অমানবিক জীবনযাপন করছেন। নিজ জেলা থেকে দূর-দূরান্তে শিক্ষকতা করার কারণে পরিবারের সঙ্গে অনেকের দূরত্ব বাড়ছে। বদলির সুযোগ না থাকায় অনেক শিক্ষকের সংসারও ভাঙছে। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের বদলি গণবিজ্ঞপ্তি প্রত্যাশী ঐক্য পরিষদ’ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন শিক্ষকরা।
ঐক্য পরিষদের সভাপতি প্রভাষক মো. সরোয়ার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ২০১৬ সাল থেকে এনটিআরসিএ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সুপারিশ করে আসছে। গণবিজ্ঞপ্তিতে অনেক শিক্ষক নিজ এলাকায় শূন্যপদ না থাকায় বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবার জন্য দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে আবেদন করে সুপারিশ পেয়েছেন।
তিনি বলেন, হঠাৎ করে নিয়োগ পরিপত্র ২০১৫ এর ৭ নং অনুচ্ছেদ সাময়িক স্থগিত করার কারণে চতুর্থ ও পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারী শিক্ষকদেরও আবেদনের সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে এখন ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের চরম সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। শিক্ষকদের দাবির প্রেক্ষিতে গত কয়েকমাস আগে শিক্ষকদের পারস্পারিক বদলির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে এই প্রজ্ঞাপন দিয়ে কোন শিক্ষকই বদলি হতে পারবেন না। ফলে শিক্ষক বৈষম্য আরও প্রকট আকার ধারণ করবে। পাশাপাশি নিজ জেলায় সমপদ পাওয়া অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে যাবে।
এদিকে শিক্ষকরা বলেন, ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের শূন্যপদে বদলির দাবিতে গত ২৭ আগস্ট শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছি। তিনি আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত শূন্যপদের বিপরীতে বদলির প্রজ্ঞাপন জারি হয়নি।
ঐক্য পরিষদের সভাপতি প্রভাষক মো. সরোয়ার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ২০১৬ সাল থেকে এনটিআরসিএ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সুপারিশ করে আসছে। গণবিজ্ঞপ্তিতে অনেক শিক্ষক নিজ এলাকায় শূন্যপদ না থাকায় বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবার জন্য দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে আবেদন করে সুপারিশ পেয়েছেন।
তিনি বলেন, হঠাৎ করে নিয়োগ পরিপত্র ২০১৫ এর ৭ নং অনুচ্ছেদ সাময়িক স্থগিত করার কারণে চতুর্থ ও পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারী শিক্ষকদেরও আবেদনের সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে এখন ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের চরম সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। শিক্ষকদের দাবির প্রেক্ষিতে গত কয়েকমাস আগে শিক্ষকদের পারস্পারিক বদলির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে এই প্রজ্ঞাপন দিয়ে কোন শিক্ষকই বদলি হতে পারবেন না। ফলে শিক্ষক বৈষম্য আরও প্রকট আকার ধারণ করবে। পাশাপাশি নিজ জেলায় সমপদ পাওয়া অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে যাবে।
এদিকে শিক্ষকরা বলেন, ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের শূন্যপদে বদলির দাবিতে গত ২৭ আগস্ট শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছি। তিনি আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত শূন্যপদের বিপরীতে বদলির প্রজ্ঞাপন জারি হয়নি।