এবার গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা না হওয়ায় আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর স্মরণসভা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শহীদদের যে তালিকা করছে সেটার ওপর ভিত্তি করেই স্মরণসভা হবে। আজ বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।
এদিকে উপদেষ্টা বলেন, আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর বা আশপাশের একটা দিন স্মরণসভার সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করা ছিল। তালিকা তৈরির কাজ যেহেতু চলছে, সেহেতু ১৪ সেপ্টেম্বর স্মরণসভা করা হচ্ছে না। তালিকা চূড়ান্ত হলে সেটার ওপর ভিত্তি করে স্মরণসভার আয়োজন করব।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের কাছে ৭২৮ জনের তালিকা এসেছে। তাদের ঠিকানা খুঁজে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। আর ২০ হাজার ২৬৩ জন আহত হয়েছে। নাহিদ ইসলাম বলেন, বেসরকারি বিভিন্ন সূত্র অনুসারে, ৮০০ জন শহীদের একটা তালিকা আছে, যেটার সত্যতা যাচাই করা হচ্ছে। জেলা প্রশাসকদেরও তালিকা তৈরি করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আগামী রোববারের মধ্যে একটি চূড়ান্ত তালিকা হয়ত পাবো।
তিনি আরও বলেন, শহীদ স্মরণসভার বাজেট নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে কিছু কথা উঠেছে, এটা আসলে একটা বিভ্রান্তি হয়েছে। এই অনুষ্ঠানের জন্য পাঁচ কোটি টাকার বাজেট দেওয়া হয়েছে। তার মানে এই নয় যে, এখানে পাঁচ কোটি টাকাই খরচ হবে। খরচটা আরও অনেক কমের মধ্যেই হবে।
তিনি বলেন, বেশিরভাগ খরচ মূলত ৬৪ জেলা থেকে শহীদ পরিবার সদস্যদের ঢাকায় নিয়ে এসে একরাত থাকার ব্যবস্থা করায় যাবে। এখানে কোনো ধরনের সাজসজ্জা বা অতিরিক্ত খরচের ব্যবস্থা নেই। আর এটা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি। আমরা চেয়েছিলাম, সব শহীদ পরিবারকে এক জায়গায় করা এবং তাদের থেকে আরও তথ্য পাওয়ার আছে। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেয়ার বিষয়ও আছে। সেটা খুবই দ্রুতই হবে।
এদিকে উপদেষ্টা বলেন, আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর বা আশপাশের একটা দিন স্মরণসভার সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করা ছিল। তালিকা তৈরির কাজ যেহেতু চলছে, সেহেতু ১৪ সেপ্টেম্বর স্মরণসভা করা হচ্ছে না। তালিকা চূড়ান্ত হলে সেটার ওপর ভিত্তি করে স্মরণসভার আয়োজন করব।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের কাছে ৭২৮ জনের তালিকা এসেছে। তাদের ঠিকানা খুঁজে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। আর ২০ হাজার ২৬৩ জন আহত হয়েছে। নাহিদ ইসলাম বলেন, বেসরকারি বিভিন্ন সূত্র অনুসারে, ৮০০ জন শহীদের একটা তালিকা আছে, যেটার সত্যতা যাচাই করা হচ্ছে। জেলা প্রশাসকদেরও তালিকা তৈরি করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আগামী রোববারের মধ্যে একটি চূড়ান্ত তালিকা হয়ত পাবো।
তিনি আরও বলেন, শহীদ স্মরণসভার বাজেট নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে কিছু কথা উঠেছে, এটা আসলে একটা বিভ্রান্তি হয়েছে। এই অনুষ্ঠানের জন্য পাঁচ কোটি টাকার বাজেট দেওয়া হয়েছে। তার মানে এই নয় যে, এখানে পাঁচ কোটি টাকাই খরচ হবে। খরচটা আরও অনেক কমের মধ্যেই হবে।
তিনি বলেন, বেশিরভাগ খরচ মূলত ৬৪ জেলা থেকে শহীদ পরিবার সদস্যদের ঢাকায় নিয়ে এসে একরাত থাকার ব্যবস্থা করায় যাবে। এখানে কোনো ধরনের সাজসজ্জা বা অতিরিক্ত খরচের ব্যবস্থা নেই। আর এটা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি। আমরা চেয়েছিলাম, সব শহীদ পরিবারকে এক জায়গায় করা এবং তাদের থেকে আরও তথ্য পাওয়ার আছে। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেয়ার বিষয়ও আছে। সেটা খুবই দ্রুতই হবে।