এবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর মহাখালী ফ্লাইওভার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস। তিনি বলেন, রাজধানীর খিলগাঁও থানায় দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ পরবর্তী পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।
এদিকে আছাদুজ্জামান মিয়া ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এর আগে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের অনেক মন্ত্রী-এমপি ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা আত্মগোপনে চলে যান। কেউ কেউ দেশ ছাড়তে পারলেও অনেকেই গ্রেপ্তার হচ্ছেন।
হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর গত ১৩ আগস্ট সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এরপর একে একে সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহ্মেদ পলক, সাবেক পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, কক্সবাজারের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি, ১৪-দলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সংসদের সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক এমপি সাদেক খান, সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক সংসদ সদস্য টিপু মুনশি, হাজী সেলিমসহ আরও অনেককেই গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস। তিনি বলেন, রাজধানীর খিলগাঁও থানায় দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ পরবর্তী পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।
এদিকে আছাদুজ্জামান মিয়া ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এর আগে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের অনেক মন্ত্রী-এমপি ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা আত্মগোপনে চলে যান। কেউ কেউ দেশ ছাড়তে পারলেও অনেকেই গ্রেপ্তার হচ্ছেন।
হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর গত ১৩ আগস্ট সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এরপর একে একে সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহ্মেদ পলক, সাবেক পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, কক্সবাজারের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি, ১৪-দলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সংসদের সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক এমপি সাদেক খান, সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক সংসদ সদস্য টিপু মুনশি, হাজী সেলিমসহ আরও অনেককেই গ্রেপ্তার করা হয়।