এবার রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন মেরিনা খাতুন (৩৫) নামে এক নারী। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ছেলে সন্তানদের মা হন তিনি। হাসপাতালের স্ত্রী রোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রোকেয়া খাতুন এ তথ্য জানান।
এদিকে মেরিনা খাতুনের বাড়ি নওগাঁর বদলগাছি উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামে। তার স্বামী আব্দুল মজিদ মালয়েশিয়া প্রবাসী। মেরিনা খাতুন ও তার সন্তানেরা বর্তমানে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
হাসপাতালে মেরিনা খাতুনের সঙ্গে আছেন তার মামা নয়ন বাবু। তিনি বলেন, ‘মেরিনার দুটি মেয়ে আছে। বড় মেয়েটির বয়স ১৪ ও ছোট মেয়েটির বয়স ১১ বছর। আবারো অন্তঃসত্ত্বা হন মেরিনা। পরীক্ষা নিরীক্ষার পর আগে থেকে তিনটি শিশু হবে বলে সবাই জানতেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার প্রসব বেদনা উঠলে মেরিনার শারীরীক অবস্থা খরাপ হয়ে যায়। নওগাঁ থেকে মেরিনাকে রাজশাহীর ইসলামী ব্যাংক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানকার চিকিৎসক পরীক্ষা নিরিক্ষা করার পরে মেরিনাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন। এরপর রাতেই তাকে রামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ সকাল ১১টার দিকে তার অস্ত্রোপচার শুরু হয়। এরপর একে একে পাঁচটি ছেলে সন্তান হওয়ার খবর আসে। সবাই অবাক হয়ে যান।’
এদিকে হাসপাতালের স্ত্রী রোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রোকেয়া খাতুন বলেন, ‘ভর্তির পর অস্ত্রোপচার করে বাচ্চাগুলোর জন্ম হয়। শিশুগুলোর মধ্যে একটির ওজন এক কেজি। দুইটির ওজন ১ কেজি ৩০০ গ্রাম করে ও অপর দুটি শিশুর ওজন ১ কেজি ২০০ গ্রাম করে। বর্তমানে মা ও নবজাতকেরা সুস্থ আছেন।’
এদিকে মেরিনা খাতুনের বাড়ি নওগাঁর বদলগাছি উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামে। তার স্বামী আব্দুল মজিদ মালয়েশিয়া প্রবাসী। মেরিনা খাতুন ও তার সন্তানেরা বর্তমানে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
হাসপাতালে মেরিনা খাতুনের সঙ্গে আছেন তার মামা নয়ন বাবু। তিনি বলেন, ‘মেরিনার দুটি মেয়ে আছে। বড় মেয়েটির বয়স ১৪ ও ছোট মেয়েটির বয়স ১১ বছর। আবারো অন্তঃসত্ত্বা হন মেরিনা। পরীক্ষা নিরীক্ষার পর আগে থেকে তিনটি শিশু হবে বলে সবাই জানতেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার প্রসব বেদনা উঠলে মেরিনার শারীরীক অবস্থা খরাপ হয়ে যায়। নওগাঁ থেকে মেরিনাকে রাজশাহীর ইসলামী ব্যাংক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানকার চিকিৎসক পরীক্ষা নিরিক্ষা করার পরে মেরিনাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন। এরপর রাতেই তাকে রামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ সকাল ১১টার দিকে তার অস্ত্রোপচার শুরু হয়। এরপর একে একে পাঁচটি ছেলে সন্তান হওয়ার খবর আসে। সবাই অবাক হয়ে যান।’
এদিকে হাসপাতালের স্ত্রী রোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রোকেয়া খাতুন বলেন, ‘ভর্তির পর অস্ত্রোপচার করে বাচ্চাগুলোর জন্ম হয়। শিশুগুলোর মধ্যে একটির ওজন এক কেজি। দুইটির ওজন ১ কেজি ৩০০ গ্রাম করে ও অপর দুটি শিশুর ওজন ১ কেজি ২০০ গ্রাম করে। বর্তমানে মা ও নবজাতকেরা সুস্থ আছেন।’