এবার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে দীর্ঘদিন ধরে আছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। সবশেষ নাজমুল হাসান পাপনের নেতৃত্বাধীন বোর্ডের অনেকেই পদত্যাগ করলেও টিকে গিয়েছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা ছাড়ার পর বোর্ড সভায় ৯ পরিচালকের একজন ছিলেন তিনি। তবে শেষ অবধি বিসিবি থেকে পদত্যাগ করেছেন খালেদ মাহমুদ সুজন।
আজ বুধবার সকাল ১১টার দিকে বিসিবির একটি হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে নিজেই পদত্যাগের বিষয়টি জানান সুজন। এরপর থেকে তার ফোন বন্ধ রয়েছে। বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান, ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির সহ-সভাপতি ছাড়াও বিসিবির গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন সুজন। ২০১৩ সালে নির্বাচিত হওয়ার থেকে নাজমুল হাসান পাপনের বোর্ডের প্রভাবশালী পরিচালক ছিলেন সাবেক এই অধিনায়ক।
এদিকে পরিচালক থাকলেও জাতীয় দলের বিভিন্ন দায়িত্বে তাকে দেখা গেছে। এছাড়াও ঘরোয়া ক্রিকেটেও নিয়মিত কোচিং করাতে দেখা যায় তাকে। বিভিন্ন সময়ে আলোচিত এই পরিচালকের খ্যাতি ছিল তৃণমূল থেকে ক্রিকেটার উঠিয়ে আনার। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বেশ কয়েকজন পরিচালক তাদের দায়িত্ব ছাড়েন। এর মধ্যে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়ে বোর্ডে আসেন ফারুক আহমেদ ও নাজমুল আবেদীন ফাহিম। ফারুককে সভাপতিও করা হয়।
তাদের জায়গা করে দিতে জালাল ইউনূস পদত্যাগ করেন আর এনএসসি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববিকে। দায়িত্ব ছাড়েন নাঈমুর রহমান দুর্জয়ও। আ জ ম নাছির, শেখ সোহেল, ইসমাইল হায়দার মল্লিক, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম, গাজী গোলাম মর্তুজা পাপ্পা, আহমেদ নজিব, মঞ্জুর কাদেরের মতো পরিচালকরাও পদত্যাগ করতে পারেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
আজ বুধবার সকাল ১১টার দিকে বিসিবির একটি হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে নিজেই পদত্যাগের বিষয়টি জানান সুজন। এরপর থেকে তার ফোন বন্ধ রয়েছে। বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান, ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির সহ-সভাপতি ছাড়াও বিসিবির গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন সুজন। ২০১৩ সালে নির্বাচিত হওয়ার থেকে নাজমুল হাসান পাপনের বোর্ডের প্রভাবশালী পরিচালক ছিলেন সাবেক এই অধিনায়ক।
এদিকে পরিচালক থাকলেও জাতীয় দলের বিভিন্ন দায়িত্বে তাকে দেখা গেছে। এছাড়াও ঘরোয়া ক্রিকেটেও নিয়মিত কোচিং করাতে দেখা যায় তাকে। বিভিন্ন সময়ে আলোচিত এই পরিচালকের খ্যাতি ছিল তৃণমূল থেকে ক্রিকেটার উঠিয়ে আনার। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বেশ কয়েকজন পরিচালক তাদের দায়িত্ব ছাড়েন। এর মধ্যে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়ে বোর্ডে আসেন ফারুক আহমেদ ও নাজমুল আবেদীন ফাহিম। ফারুককে সভাপতিও করা হয়।
তাদের জায়গা করে দিতে জালাল ইউনূস পদত্যাগ করেন আর এনএসসি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববিকে। দায়িত্ব ছাড়েন নাঈমুর রহমান দুর্জয়ও। আ জ ম নাছির, শেখ সোহেল, ইসমাইল হায়দার মল্লিক, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম, গাজী গোলাম মর্তুজা পাপ্পা, আহমেদ নজিব, মঞ্জুর কাদেরের মতো পরিচালকরাও পদত্যাগ করতে পারেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।