এবার আফ্রিকা মহাদেশের দেশ চাদে (Chad) মৌসুমী ভারী বৃষ্টির ফলে সৃষ্ট বন্যায় ৩শ ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। এছাড়া বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৬৪ হাজারে। তবে চাদের কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, এ সংখ্যা এখন ১৫ লাখ। সেখানে প্রচণ্ড খাদ্য সংকট শুরু হয়েছে। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) আজারনিউজ এ খবর জানায়।
এদিকে জাতিসংঘের অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্স (ওসিএইচএ)-এর বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়, আফ্রিকার দেশ চাদে মৌসুমী ভারী বৃষ্টির ফলে সৃষ্ট তীব্র বন্যায় ইতোমধ্যে ৩শ ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ৯ লাখ ৬৪ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
বন্যার পর চাদে এখন প্রচণ্ড খাদ্য সংকট শুরু হয়েছে। ওসিএইচএ জানায়, ৩৪ লাখ মানুষ অনাহারের মুখোমুখি। এর আগে চাদে এত খাদ্যাভাব দেখা দেয়নি। ওসিএইচএ আরো জানায়, ইতোমধ্যে জাতিসংঘ থেকে ত্রাণ হিসেবে ৫ মিলিয়ন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৮ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হয়েছে।
এদিকে চাদের প্রকৃত নাম দ্য রিপাবলিক অব চাদ। চাদের রাজধানীর নাম ন’ডিজামেনা। এটি উত্তর ও মধ্য আফ্রিকার মধ্যে অবস্থিত। দেশটির উত্তরে লিবিয়া, পূর্বদিকে সুদান। চাদের জাতীয় ভাষা আরবি এবং ফ্রেঞ্চ। এখানে ২ শতাধিক উপজাতীয় গোষ্ঠী বাস করে। এদেশের জনসংখ্যার ৫৫.১ শতাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী এবং ৪১.১ শতাংশ খ্রিস্টান। এর মোট জনসংখ্যা ২ কোটি ৪৩ লাখ ৬ হাজার ৪শ ৯৭।
এদিকে জাতিসংঘের অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্স (ওসিএইচএ)-এর বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়, আফ্রিকার দেশ চাদে মৌসুমী ভারী বৃষ্টির ফলে সৃষ্ট তীব্র বন্যায় ইতোমধ্যে ৩শ ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ৯ লাখ ৬৪ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
বন্যার পর চাদে এখন প্রচণ্ড খাদ্য সংকট শুরু হয়েছে। ওসিএইচএ জানায়, ৩৪ লাখ মানুষ অনাহারের মুখোমুখি। এর আগে চাদে এত খাদ্যাভাব দেখা দেয়নি। ওসিএইচএ আরো জানায়, ইতোমধ্যে জাতিসংঘ থেকে ত্রাণ হিসেবে ৫ মিলিয়ন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৮ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হয়েছে।
এদিকে চাদের প্রকৃত নাম দ্য রিপাবলিক অব চাদ। চাদের রাজধানীর নাম ন’ডিজামেনা। এটি উত্তর ও মধ্য আফ্রিকার মধ্যে অবস্থিত। দেশটির উত্তরে লিবিয়া, পূর্বদিকে সুদান। চাদের জাতীয় ভাষা আরবি এবং ফ্রেঞ্চ। এখানে ২ শতাধিক উপজাতীয় গোষ্ঠী বাস করে। এদেশের জনসংখ্যার ৫৫.১ শতাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী এবং ৪১.১ শতাংশ খ্রিস্টান। এর মোট জনসংখ্যা ২ কোটি ৪৩ লাখ ৬ হাজার ৪শ ৯৭।