এবার ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় ‘ফ্রান্সিন’। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের লুইসিয়ানার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া মেক্সিকো উপসাগর থেকে তেল ও গ্যাস উত্তোলনও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার (১ে০ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- ঝড়টি শক্তিশালী হারিকেন ২ ক্যাটাগরিতে রূপ নিতে পারে। খবর রয়টার্স
এদিকে হারিকেনটি বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) লুইসিয়ানার উপকূলে ১০০ কিলোমিটার গতিতে আড়ছে পড়তে পারে। এতে জীবন নাশের শঙ্কা রয়েছে। এছাড়া হারিকেনের প্রভাবে ব্যাপক বৃষ্টি এবং ১০ ফুট উঁচু ঢেউয়ের সৃষ্টি হতে পারে এবং পার্শ্ববর্তী ক্যামেরনে ভূমিধস হতে পারে।
কর্তৃপক্ষ লুইসিয়ানার উপকূলীয় তিন স্থান থেকে বাসিন্দাদের দ্রুত সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে। স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং বন্যা মোকাবিলায় বালু ভর্তি ব্যাগ বিতরণ করা হয়েছে।
এদিকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের একাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে কর্মীদের নিরাপদে সরিয়ে নেয়া শুরু করেছে। ঝড়ের প্রভাবে উৎপাদন বন্ধ থাকার কারণে এ অঞ্চলে মঙ্গলবার তেলের দাম বেড়েছে এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম কমেছে। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলের ১৫ শতাংশ এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের ২ শতাংশ এ অঞ্চলে উৎপাদন করা হয়।
এদিকে হারিকেনটি বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) লুইসিয়ানার উপকূলে ১০০ কিলোমিটার গতিতে আড়ছে পড়তে পারে। এতে জীবন নাশের শঙ্কা রয়েছে। এছাড়া হারিকেনের প্রভাবে ব্যাপক বৃষ্টি এবং ১০ ফুট উঁচু ঢেউয়ের সৃষ্টি হতে পারে এবং পার্শ্ববর্তী ক্যামেরনে ভূমিধস হতে পারে।
কর্তৃপক্ষ লুইসিয়ানার উপকূলীয় তিন স্থান থেকে বাসিন্দাদের দ্রুত সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে। স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং বন্যা মোকাবিলায় বালু ভর্তি ব্যাগ বিতরণ করা হয়েছে।
এদিকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের একাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে কর্মীদের নিরাপদে সরিয়ে নেয়া শুরু করেছে। ঝড়ের প্রভাবে উৎপাদন বন্ধ থাকার কারণে এ অঞ্চলে মঙ্গলবার তেলের দাম বেড়েছে এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম কমেছে। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলের ১৫ শতাংশ এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের ২ শতাংশ এ অঞ্চলে উৎপাদন করা হয়।