এবার সারা দেশে দুর্গাপূজায় মণ্ডপের সম্ভাব্য সংখ্যা ৩২ হাজার ৬৬৬টি। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৫৭টি, উত্তর সিটিতে ৮৮টি মণ্ডপ হবে। এসব পূজামণ্ডপে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল ( অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, আজান ও নামাজের সময় পূজামণ্ডপের বাদ্যযন্ত্র বন্ধ রাখতে হবে। আজানের পাঁচ মিনিট আগে বাদ্যযন্ত্র বন্ধ করতে হবে। আজ মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, পূজামণ্ডপে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্মাণকালীন থেকে শুরু করে সার্বিক নিরাপদ। অশুভ তৎপরতা রোধে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হবে। দেশের যেকোনো নাগরিক থেকে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হবে। রাতে অন্তত তিনজন, দিনে দুইজন স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন।
বিজ্ঞাপন
এদিকে সীমান্ত হত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, বর্ডার কিলিং (সীমান্তে হত্যা) নিয়ে এখানে একটু আলোচনা হয়েছে। এজন্য শুধু আমি বলবো, ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে সেই ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট অথরিটিকে (কর্তৃপক্ষ) আদেশ করেছি। আমি আশা করবো ভবিষ্যতে এই ধরনের ঘটনা ঘটবে না।
উপদেষ্টা আরও বলেন, পূজার সময় আরেকটি সমস্যা দেখা দেয়, যেহেতু আমাদের লোক যাওয়া-আসা করে, এপারের লোক ওপারে পূজা দেখতে যায়, আবার ওপারের লোক এপারে পূজা দেখতে আসে। এখানে সবাইকে আমি অনুরোধ করেছি, এবার আপনারা বর্ডার বেল্টে ভালো ভালো পূজামণ্ডপ করেন। যাতে আমাদের লোক ওপারে না যায় পূজা দেখার জন্য। ওপারের লোকও যেন এপারে না আসে, এটার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।
তিনি বলেন, আজান ও নামাজের সময় পূজামণ্ডপের বাদ্যযন্ত্র বন্ধ রাখতে হবে। আজানের পাঁচ মিনিট আগে বাদ্যযন্ত্র বন্ধ করতে হবে। আজ মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, পূজামণ্ডপে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্মাণকালীন থেকে শুরু করে সার্বিক নিরাপদ। অশুভ তৎপরতা রোধে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হবে। দেশের যেকোনো নাগরিক থেকে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হবে। রাতে অন্তত তিনজন, দিনে দুইজন স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন।
বিজ্ঞাপন
এদিকে সীমান্ত হত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, বর্ডার কিলিং (সীমান্তে হত্যা) নিয়ে এখানে একটু আলোচনা হয়েছে। এজন্য শুধু আমি বলবো, ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে সেই ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট অথরিটিকে (কর্তৃপক্ষ) আদেশ করেছি। আমি আশা করবো ভবিষ্যতে এই ধরনের ঘটনা ঘটবে না।
উপদেষ্টা আরও বলেন, পূজার সময় আরেকটি সমস্যা দেখা দেয়, যেহেতু আমাদের লোক যাওয়া-আসা করে, এপারের লোক ওপারে পূজা দেখতে যায়, আবার ওপারের লোক এপারে পূজা দেখতে আসে। এখানে সবাইকে আমি অনুরোধ করেছি, এবার আপনারা বর্ডার বেল্টে ভালো ভালো পূজামণ্ডপ করেন। যাতে আমাদের লোক ওপারে না যায় পূজা দেখার জন্য। ওপারের লোকও যেন এপারে না আসে, এটার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।