অবশেষে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেল দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রর উৎপাদন।
জানা গেছে, সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তৃতীয় ইউনিটির উৎপাদন বন্ধ হয়। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির তিনটির মধ্যে দুইটি ইউনিট আগে থেকে বন্ধ ছিল। তৃতীয় ইউনিটটির থেকে প্রতিদিন ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো; যা জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছিল। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক।
জানা যায়, বড়পুকুরিয়া খনি থেকে উৎপাদিত কয়লা দিয়ে ৫২৫ মেগাওয়াট বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রর উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হারবিন ইন্টারন্যাশনাল। পাঁচ বছরের চুক্তি মোতাবেক আগামী বছর তাদের মেয়াদ শেষ হবে। চুক্তি মোতাবেক এ সময় উৎপাদন সচল রাখতে ছোট ধরনের মেরামত ও যন্ত্রাংশ সরবরাহের কথা থাকলেও তার কিছুই করেননি চিনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। যার কারণেই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বার বার ত্রুটি দেখা দিলেও সঠিকভাবে মেরামত করা সম্ভব হয়নি।
বড়পুকুরিয়া কয়লা-ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক গণমাধ্যমে জানান, এর আগে ১ মাস ৬ দিন বন্ধ থাকার পর গত শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট থেকে এ উৎপাদন শুরু হয়। প্রতিটি ইউনিটের জন্য দুটি করে ইলেকট্রো হাইড্রোলিক অয়েল পাম্প থাকে। যা ওই ইউনিটের জ্বালানি হিসেবে তেল সরবরাহের মাধ্যমে উৎপাদন কার্যক্রম সচল রাখে। তবে ২০২২ সাল থেকেই তৃতীয় ইউনিটের দুটির মধ্যে একটি পাম্প নষ্ট হয়ে যায়। এরপর থেকে একটি পাম্প দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছিল। কিন্তু ওই একটি পাম্পও সোমবার নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর দিনব্যাপী চেষ্টা করেও চালু করা সম্ভব হয়নি।
তিনি জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছে তারা সময় চেয়েছেন। চীন থেকে মেশিন এলেই উৎপাদন শুরু করা যাবে।
জানা গেছে, সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তৃতীয় ইউনিটির উৎপাদন বন্ধ হয়। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির তিনটির মধ্যে দুইটি ইউনিট আগে থেকে বন্ধ ছিল। তৃতীয় ইউনিটটির থেকে প্রতিদিন ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো; যা জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছিল। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক।
জানা যায়, বড়পুকুরিয়া খনি থেকে উৎপাদিত কয়লা দিয়ে ৫২৫ মেগাওয়াট বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রর উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হারবিন ইন্টারন্যাশনাল। পাঁচ বছরের চুক্তি মোতাবেক আগামী বছর তাদের মেয়াদ শেষ হবে। চুক্তি মোতাবেক এ সময় উৎপাদন সচল রাখতে ছোট ধরনের মেরামত ও যন্ত্রাংশ সরবরাহের কথা থাকলেও তার কিছুই করেননি চিনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। যার কারণেই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বার বার ত্রুটি দেখা দিলেও সঠিকভাবে মেরামত করা সম্ভব হয়নি।
বড়পুকুরিয়া কয়লা-ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক গণমাধ্যমে জানান, এর আগে ১ মাস ৬ দিন বন্ধ থাকার পর গত শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট থেকে এ উৎপাদন শুরু হয়। প্রতিটি ইউনিটের জন্য দুটি করে ইলেকট্রো হাইড্রোলিক অয়েল পাম্প থাকে। যা ওই ইউনিটের জ্বালানি হিসেবে তেল সরবরাহের মাধ্যমে উৎপাদন কার্যক্রম সচল রাখে। তবে ২০২২ সাল থেকেই তৃতীয় ইউনিটের দুটির মধ্যে একটি পাম্প নষ্ট হয়ে যায়। এরপর থেকে একটি পাম্প দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছিল। কিন্তু ওই একটি পাম্পও সোমবার নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর দিনব্যাপী চেষ্টা করেও চালু করা সম্ভব হয়নি।
তিনি জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছে তারা সময় চেয়েছেন। চীন থেকে মেশিন এলেই উৎপাদন শুরু করা যাবে।