এবার জুলাই গণহত্যায় শেখ হাসিনার বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। আজ সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। চিফ প্রসিকিউটর বলেন, বিচার স্বচ্ছতার জন্য সব করবে সরকার।
এ সময় তিনি বলেন, ছাত্র আন্দোলন ঘিরে আইনের ভাষায় যা হয়েছে তা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। শুধুমাত্র ভয়েসগুলোকে চিরতরে বন্ধ করে দেয়ার জন্য এমন নিপীড়ন চালানো হয়েছে। অপরাধের বিচার নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কাজ করবে। তদন্ত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রমাণগুলো নিয়ে কাজ করা হবে।
মামলা প্রক্রিয়ার জন্য আন্দোলনে আহত ও নিহতদের তথ্য সংগ্রহ চলছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, কতজনের চিকিৎসা হয়েছে, কতজন মারা গিয়েছেন, এই জিনিসগুলো মামলার প্রক্রিয়ার জন্য দরকার হবে। তাই হাসপাতালগুলোকে এভিডেন্স সংরক্ষণের অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রয়োজনে তা সরবরাহের জন্যও বলেন তিনি।
তিনি আশ্বাস দেন, ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে ন্যায়বিচার নিশ্চিতে অপরাধীদের বিচার করা হবে। অপরাধীদের কাউকেই কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এছাড়া যুবলীগ, ছাত্রলীগ যে অপরাধ করেছে, অধিকাংশই সশস্ত্র বাহিনীর ছত্রছায়ায়। তারাও আইনের আওতায় আসবেন পর্যাপ্ত প্রমাণ সাপেক্ষে।’
তিনি হাসপাতালে আহতদের আঘাতের ধরন নিয়ে বলেন, আঘাতের ধরন দেখে তা লেথাল উয়েপন অর্থাৎ যুদ্ধক্ষেত্রে যে অস্ত্র ব্যবহার করা হয় তা দিয়ে আঘাত করা হয়েছে বলে দেখা গিয়েছে। সবকিছুর প্রমাণ আছে।
এ সময় তিনি বলেন, ছাত্র আন্দোলন ঘিরে আইনের ভাষায় যা হয়েছে তা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। শুধুমাত্র ভয়েসগুলোকে চিরতরে বন্ধ করে দেয়ার জন্য এমন নিপীড়ন চালানো হয়েছে। অপরাধের বিচার নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কাজ করবে। তদন্ত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রমাণগুলো নিয়ে কাজ করা হবে।
মামলা প্রক্রিয়ার জন্য আন্দোলনে আহত ও নিহতদের তথ্য সংগ্রহ চলছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, কতজনের চিকিৎসা হয়েছে, কতজন মারা গিয়েছেন, এই জিনিসগুলো মামলার প্রক্রিয়ার জন্য দরকার হবে। তাই হাসপাতালগুলোকে এভিডেন্স সংরক্ষণের অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রয়োজনে তা সরবরাহের জন্যও বলেন তিনি।
তিনি আশ্বাস দেন, ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে ন্যায়বিচার নিশ্চিতে অপরাধীদের বিচার করা হবে। অপরাধীদের কাউকেই কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এছাড়া যুবলীগ, ছাত্রলীগ যে অপরাধ করেছে, অধিকাংশই সশস্ত্র বাহিনীর ছত্রছায়ায়। তারাও আইনের আওতায় আসবেন পর্যাপ্ত প্রমাণ সাপেক্ষে।’
তিনি হাসপাতালে আহতদের আঘাতের ধরন নিয়ে বলেন, আঘাতের ধরন দেখে তা লেথাল উয়েপন অর্থাৎ যুদ্ধক্ষেত্রে যে অস্ত্র ব্যবহার করা হয় তা দিয়ে আঘাত করা হয়েছে বলে দেখা গিয়েছে। সবকিছুর প্রমাণ আছে।