গত জুলাই বিপ্লবে সকল শহীদে স্বপ্ন পূরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, যতবারই নিহতদের কথা স্মরণ করি বা আহতদের দেখি ততবারই তাদের স্বপ্ন বাস্তায়নে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই। এই প্রতিজ্ঞা থেকে বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। আমরা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবোই।
তিনি আরও বলেন, ছাত্রজনতার ওপর আওয়ামী লীগ সরকারের নিপীড়ন সকলের সামনে তুলে ধরতে হবে। দেশ গড়ার যে সুযোগ পাওয়া গেছে সেটি সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগাতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ জন্মের পর থেকে রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ আর আসেনি। এ সুযোগ যেন হাতছাড়া না হয়। হাতছাড়া হয়ে গেলে বাংলাদেশের আর কোনো ভবিষ্যৎ থাকবে না।
ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা চুপচাপ বসে থাকবে না। তাই যেটা শুরু করছো সেই কাজ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত এখান থেকে বেরিয়ে যেও না। ড. ইউনূস আরও বলেন, যে কাজ তোমরা (ছাত্র) শুরু করেছ, সেটি চালিয়ে যেতে হবে। না হলে সর্বনাশ হবে। তারা আবার অশান্তি সৃষ্টির জন্য, জাতিকে দুঃস্বপ্নের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টার ত্রুটি রাখবে না।
তিনি বলেন, শুধু রাষ্ট্র নয়, পৃথিবীর সম্মানিত রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। এমনভাবে দেশ গড়তে হবে, যাতে পৃথিবীর মানুষ জানতে চাইবে: কী মন্ত্রে এই অনন্য দেশ হলো। এই মন্ত্র শিথিল হয়ে গেলে, আমাদের কপালে দুঃখ আছে। সেই দুঃখ যাতে আমাদের দেখতে না হয়। এর আগে, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় শাপলা হল রুমে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত এই এ মতবিনিময় সভা চলে।
উল্লেখ্য, ছাত্রজনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর গত ৮ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের অনুরোধে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর তিনি দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, পত্রিকার সম্পাদক, ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময় করেছেন।
তিনি আরও বলেন, ছাত্রজনতার ওপর আওয়ামী লীগ সরকারের নিপীড়ন সকলের সামনে তুলে ধরতে হবে। দেশ গড়ার যে সুযোগ পাওয়া গেছে সেটি সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগাতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ জন্মের পর থেকে রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ আর আসেনি। এ সুযোগ যেন হাতছাড়া না হয়। হাতছাড়া হয়ে গেলে বাংলাদেশের আর কোনো ভবিষ্যৎ থাকবে না।
ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা চুপচাপ বসে থাকবে না। তাই যেটা শুরু করছো সেই কাজ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত এখান থেকে বেরিয়ে যেও না। ড. ইউনূস আরও বলেন, যে কাজ তোমরা (ছাত্র) শুরু করেছ, সেটি চালিয়ে যেতে হবে। না হলে সর্বনাশ হবে। তারা আবার অশান্তি সৃষ্টির জন্য, জাতিকে দুঃস্বপ্নের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টার ত্রুটি রাখবে না।
তিনি বলেন, শুধু রাষ্ট্র নয়, পৃথিবীর সম্মানিত রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। এমনভাবে দেশ গড়তে হবে, যাতে পৃথিবীর মানুষ জানতে চাইবে: কী মন্ত্রে এই অনন্য দেশ হলো। এই মন্ত্র শিথিল হয়ে গেলে, আমাদের কপালে দুঃখ আছে। সেই দুঃখ যাতে আমাদের দেখতে না হয়। এর আগে, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় শাপলা হল রুমে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত এই এ মতবিনিময় সভা চলে।
উল্লেখ্য, ছাত্রজনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর গত ৮ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের অনুরোধে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর তিনি দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, পত্রিকার সম্পাদক, ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময় করেছেন।