এবার কুমিল্লার দাউদকান্দিতে মো. মহিউদ্দিন (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার পর তার ডান হাত কেটে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) উপজেলার গৌরীপুর ইউনিয়নের ওলানপাড়া গ্রামে ওই নির্মম ঘটনা ঘটে। এদিকে মহিউদ্দিন পেশায় রঙ মিস্ত্রি ছিলেন। তিনি দাউদকান্দি উপজেলার ওলানপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে। এলাকায় পুলিশের সোর্স হিসেবেও পরিচিত ছিলেন তিনি।
এদিকে মহিউদ্দিনের বিচ্ছিন্ন হাতের অংশ নিয়ে হেঁটে যাওয়া এক যুবকের ১১ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, এক হাতে চাপাতি আরেক হাতে মহিউদ্দিনের কাটা হাতের অংশ নিয়ে ঘোরাতে ঘোরাতে ওই যুবক হেঁটে যাচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সকালে ওলানপাড়া আলম চেয়ারম্যানের বাড়ির সামনে মসজিদসংলগ্ন সড়কে দুর্বৃত্তরা মহিউদ্দিনকে কুপিয়ে তার ডান হাতের কনুইয়ের নিচ থেকে কেটে নিয়ে চলে যায়। স্থানীয়রা উদ্ধার করে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, মাদক সংক্রান্ত বিষয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তদন্তের পর বিষয়টি নিশ্চিতভাবে বলা যাবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে দাউদকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল্লাহ প্রধান জানান, নিহত মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা ছিল। হত্যাকাণ্ডের পর কাটা হাত নিয়ে হাঁটা যুবকসহ আরও দুই-একজনের নাম জানতে পেরেছি। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এদিকে মহিউদ্দিনের বিচ্ছিন্ন হাতের অংশ নিয়ে হেঁটে যাওয়া এক যুবকের ১১ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, এক হাতে চাপাতি আরেক হাতে মহিউদ্দিনের কাটা হাতের অংশ নিয়ে ঘোরাতে ঘোরাতে ওই যুবক হেঁটে যাচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সকালে ওলানপাড়া আলম চেয়ারম্যানের বাড়ির সামনে মসজিদসংলগ্ন সড়কে দুর্বৃত্তরা মহিউদ্দিনকে কুপিয়ে তার ডান হাতের কনুইয়ের নিচ থেকে কেটে নিয়ে চলে যায়। স্থানীয়রা উদ্ধার করে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, মাদক সংক্রান্ত বিষয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তদন্তের পর বিষয়টি নিশ্চিতভাবে বলা যাবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে দাউদকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল্লাহ প্রধান জানান, নিহত মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা ছিল। হত্যাকাণ্ডের পর কাটা হাত নিয়ে হাঁটা যুবকসহ আরও দুই-একজনের নাম জানতে পেরেছি। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।