ইলিশ মাছ এখনও সাধারণের নাগালের বাইরে। রপ্তানি বন্ধ করেও কোনো লাভ হয়নি। ব্যবসায়ীদের দাবি, সাগরে ইলিশ কম পাওয়া যাচ্ছে। তাই সরবরাহও কম। তবে একে অজুহাত বলছেন ভোক্তারা। আর বিশেষজ্ঞদের মতে, মধ্যস্বত্বভোগীর দৌরাত্ম্য কমলে সুফল পাওয়া যেত।
এদিকে ইলিশ উৎপাদনে ১১ দেশের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশ। বিশ্বের ৮৬ ভাগ ইলিশ ধরা পড়ে এখানে। সরকার রপ্তানিও বন্ধ রেখেছে। কিন্তু এখনও বাজারে ইলিশের দামে স্বস্তি মিলছে না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীতে এক কেজির ইলিশ বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৬০০ থেকে ১৮০০ টাকা পর্যন্ত। ৭০০-৮০০ গ্রামের দাম ১৪০০ থেকে ১৬০০ টাকা। এই দামে ইলিশ কেনা প্রায় অসম্ভব। বিক্রেতাদের দাবি, ইলিশ ধরা পড়ছে খুব কম।
ইলিশের যোগান আসে মূলত চাঁদপুর, ভোলাসহ দক্ষিণাঞ্চল থেকে। মাছ ব্যবসায়ীরা বলছেন, উজান থেকে বন্যার পানি আসায় ইলিশ কম পাওয়া যাচ্ছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম তাই দাম কমছে না। এক বিক্রেতা বলেন, মাছ ইন্ডিয়ায় যায় না এটা ঠিক। তবে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম। সবমিলিয়ে ইলিশ উৎপাদনে খরচ অনেক বেশি। তাই দাম কমছে না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাম নাগালে রাখতে ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে হবে। পাশাপাশি জেলেদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।ইলিশ গবেষক ড. মো. আনিছুর রহমান বলেন, দাম নাগালের মধ্যে আনতে হলে বিভিন্নভাবে যে হাতবদল হয় সেটা নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। জেলেরা ব্যবসায়ীদের কাছে বাঁধা, সেখান থেকে তাদের বের করে আনতে হবে। গত বছর দেশে ইলিশ উৎপাদন হয় ৫ লাখ ৭১ হাজার টন। যা মোট মাছ উৎপাদনের ১২ শতাংশ।
এদিকে ইলিশ উৎপাদনে ১১ দেশের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশ। বিশ্বের ৮৬ ভাগ ইলিশ ধরা পড়ে এখানে। সরকার রপ্তানিও বন্ধ রেখেছে। কিন্তু এখনও বাজারে ইলিশের দামে স্বস্তি মিলছে না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীতে এক কেজির ইলিশ বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৬০০ থেকে ১৮০০ টাকা পর্যন্ত। ৭০০-৮০০ গ্রামের দাম ১৪০০ থেকে ১৬০০ টাকা। এই দামে ইলিশ কেনা প্রায় অসম্ভব। বিক্রেতাদের দাবি, ইলিশ ধরা পড়ছে খুব কম।
ইলিশের যোগান আসে মূলত চাঁদপুর, ভোলাসহ দক্ষিণাঞ্চল থেকে। মাছ ব্যবসায়ীরা বলছেন, উজান থেকে বন্যার পানি আসায় ইলিশ কম পাওয়া যাচ্ছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম তাই দাম কমছে না। এক বিক্রেতা বলেন, মাছ ইন্ডিয়ায় যায় না এটা ঠিক। তবে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম। সবমিলিয়ে ইলিশ উৎপাদনে খরচ অনেক বেশি। তাই দাম কমছে না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাম নাগালে রাখতে ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে হবে। পাশাপাশি জেলেদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।ইলিশ গবেষক ড. মো. আনিছুর রহমান বলেন, দাম নাগালের মধ্যে আনতে হলে বিভিন্নভাবে যে হাতবদল হয় সেটা নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। জেলেরা ব্যবসায়ীদের কাছে বাঁধা, সেখান থেকে তাদের বের করে আনতে হবে। গত বছর দেশে ইলিশ উৎপাদন হয় ৫ লাখ ৭১ হাজার টন। যা মোট মাছ উৎপাদনের ১২ শতাংশ।