এবার রাষ্ট্রের সংস্কারের জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অন্তত দুই বছর সময় দেওয়া উচিত বলে মনে করেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। আজ শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পটুয়াখালী প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় নুর বলেন, বিভিন্ন অফিস আদালতসহ নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজানোর জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দিতে হবে। না-হলে একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না।
এদিকে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার যদি তাদের লক্ষ্য পরিষ্কার করে তবে রাজনৈতিক দলগুলোর আর কোনো সন্দেহ থাকবে না। এই সরকার যদি রাষ্ট্রের সংস্কার করতে না পারে তাহলে কোনো রাজনৈতিক সরকারও তা পারবে না।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, ২১ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ নিয়ে রাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থায় ভালোভাবে কাজ করা সম্ভব না। তাই এই সরকারের চেহারা জাতীয় সরকারের চেহারায় দেওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ করে তাদের মনোনীত প্রার্থীদের অন্তর্ভুক্তি করে জাতীয় সরকারের রূপ দেওয়া যায়।
এদিকে নুরুল হক নুর বলেন, বর্তমানে এক দলের উত্থান দেখা যাচ্ছে, তারা ডিসি অফিস, এসপি অফিসসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে। সমাজের প্রয়োজনে রাষ্ট্রের প্রয়োজনে এদের প্রতিহত করতে সাংবাদিকদের শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে।
এ সময় নুর বলেন, বিভিন্ন অফিস আদালতসহ নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজানোর জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দিতে হবে। না-হলে একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না।
এদিকে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার যদি তাদের লক্ষ্য পরিষ্কার করে তবে রাজনৈতিক দলগুলোর আর কোনো সন্দেহ থাকবে না। এই সরকার যদি রাষ্ট্রের সংস্কার করতে না পারে তাহলে কোনো রাজনৈতিক সরকারও তা পারবে না।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, ২১ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ নিয়ে রাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থায় ভালোভাবে কাজ করা সম্ভব না। তাই এই সরকারের চেহারা জাতীয় সরকারের চেহারায় দেওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ করে তাদের মনোনীত প্রার্থীদের অন্তর্ভুক্তি করে জাতীয় সরকারের রূপ দেওয়া যায়।
এদিকে নুরুল হক নুর বলেন, বর্তমানে এক দলের উত্থান দেখা যাচ্ছে, তারা ডিসি অফিস, এসপি অফিসসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে। সমাজের প্রয়োজনে রাষ্ট্রের প্রয়োজনে এদের প্রতিহত করতে সাংবাদিকদের শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে।