এবার বিশ্বকাপ বাছাইয়ে চিলির বিপক্ষে ম্যাচের আগে ডি’মারিয়াকে অনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় জানিয়েছে আর্জেন্টিনা। বিশ্বকাপজয়ী এই ফুটবলারের বিদায়ে আবেগঘন বার্তা পাঠিয়েছিলেন সতীর্থ লিওনেল মেসি। এবার বন্ধু লুইজ সুয়ারেজের বিদায়েও একই পথ অনুসরণ করলেন আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী এই ফুটবলার।
আজ শনিবার (৭ আগস্ট) সুয়ারেজের বিদায়ের সাক্ষী হতে মন্টেভিডিওতে হাজির হন তার হাজার ভক্তরা। ম্যাচের শুরুতে স্টেডিয়ামে যখন ‘উরুগুয়ে জাতীয় দলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা লুইস সুয়ারেজ’ ঘোষণা করা হয়, তখন করতালিতে ফেটে পড়ে পুরো স্টেডিয়াম। খেলা চলাকালে তাকে উদ্দেশ করে গ্যালারিতে বারংবার ‘লুচো, লুচো’ স্লোগান ওঠে।
এদিন সুয়ারেজের কাছে বড় চমক ছিল মেসির বিদায়ী বার্তা। স্টেডিয়ামের টিভি স্কিনে দেখানো হয় সেই ভিডিও। সুয়ারেজের মতো অবাক হয়েছেন অনেক দর্শকরাও। বন্ধুর জন্য পাঠানো বার্তায় আর্জেন্টাইন মহাতারকা বলেন, এই বিশেষ দিনের জন্য আমি ভিডিওটি রেকর্ড করতে চেয়েছি। দিনটি তোমার, পরিবার ও উরুগুয়ের জন্য অনেক তাৎপর্যপূর্ণ ও বিশেষ। কারণ দেশটির ফুটবলের জন্য তুমি অনেককিছু দিয়েছ। আমি জানি এমন সিদ্ধান্ত (অবসর) নেওয়া কতটা কঠিন।
‘আশা করি, তুমি এই উৎসর্গ উপভোগ করবে, তবে তুমি এরচেয়েও অনেক বেশি কিছু পাওয়ার দাবিদার। নতুন প্রজন্মের জন্য তুমি দারুণ লিগেসি রেখে যাচ্ছ। আমি আশা করি এই রাতটি নিজের ভালোবাসার মানুষ ও যারা সবসময় সমর্থন দিয়ে গেছে তাদের নিয়ে উপভোগ করবে।’
গত ২০০৭ সালে ফেব্রুয়ারি অভিষেকের পর দেশের জার্সিতে ১৪৩ ম্যাচে তিনি ৬৯ গোল করেছেন। প্যারাগুয়ের বিপক্ষে জয় পেলে হয়তো তার বিদায়টা আরও সুন্দর হতো। কিন্তু শেষটা রাঙাতে পারেননি তিনি। প্যারগুয়ের বিপক্ষে ড্র হয়েছে ম্যাচটি। সুয়ারেজের বিদায়ে মাঠেই উপস্থিত ছিলেন তার পরিবারের সদস্যরা। গ্যালারিভর্তি সমর্থকদের অভ্যর্থনার বিপরীতে শেষবার জাতীয় দলের জার্সি পরে নেমে কাঁদলেনও সপরিবারে।
আজ শনিবার (৭ আগস্ট) সুয়ারেজের বিদায়ের সাক্ষী হতে মন্টেভিডিওতে হাজির হন তার হাজার ভক্তরা। ম্যাচের শুরুতে স্টেডিয়ামে যখন ‘উরুগুয়ে জাতীয় দলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা লুইস সুয়ারেজ’ ঘোষণা করা হয়, তখন করতালিতে ফেটে পড়ে পুরো স্টেডিয়াম। খেলা চলাকালে তাকে উদ্দেশ করে গ্যালারিতে বারংবার ‘লুচো, লুচো’ স্লোগান ওঠে।
এদিন সুয়ারেজের কাছে বড় চমক ছিল মেসির বিদায়ী বার্তা। স্টেডিয়ামের টিভি স্কিনে দেখানো হয় সেই ভিডিও। সুয়ারেজের মতো অবাক হয়েছেন অনেক দর্শকরাও। বন্ধুর জন্য পাঠানো বার্তায় আর্জেন্টাইন মহাতারকা বলেন, এই বিশেষ দিনের জন্য আমি ভিডিওটি রেকর্ড করতে চেয়েছি। দিনটি তোমার, পরিবার ও উরুগুয়ের জন্য অনেক তাৎপর্যপূর্ণ ও বিশেষ। কারণ দেশটির ফুটবলের জন্য তুমি অনেককিছু দিয়েছ। আমি জানি এমন সিদ্ধান্ত (অবসর) নেওয়া কতটা কঠিন।
‘আশা করি, তুমি এই উৎসর্গ উপভোগ করবে, তবে তুমি এরচেয়েও অনেক বেশি কিছু পাওয়ার দাবিদার। নতুন প্রজন্মের জন্য তুমি দারুণ লিগেসি রেখে যাচ্ছ। আমি আশা করি এই রাতটি নিজের ভালোবাসার মানুষ ও যারা সবসময় সমর্থন দিয়ে গেছে তাদের নিয়ে উপভোগ করবে।’
গত ২০০৭ সালে ফেব্রুয়ারি অভিষেকের পর দেশের জার্সিতে ১৪৩ ম্যাচে তিনি ৬৯ গোল করেছেন। প্যারাগুয়ের বিপক্ষে জয় পেলে হয়তো তার বিদায়টা আরও সুন্দর হতো। কিন্তু শেষটা রাঙাতে পারেননি তিনি। প্যারগুয়ের বিপক্ষে ড্র হয়েছে ম্যাচটি। সুয়ারেজের বিদায়ে মাঠেই উপস্থিত ছিলেন তার পরিবারের সদস্যরা। গ্যালারিভর্তি সমর্থকদের অভ্যর্থনার বিপরীতে শেষবার জাতীয় দলের জার্সি পরে নেমে কাঁদলেনও সপরিবারে।