এবার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে বর্তমানে বয়কটের সম্মুখীন কোমল পানীয় দুই কোম্পানি ‘কোক-পেপসি’। গাজা যুদ্ধের কারণে স্থানীয় কোমল পানীয়গুলোর কাছে ব্যবসা হারাচ্ছে এই দুই কোম্পানি। এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মিশর থেকে পাকিস্তানসহ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে চরম চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠান দুটি। মিসরে চলতি বছর তাদের লোকাল কোমল পানীয় ব্র্যান্ড ভিসেভেন মধ্যপ্রাচ্য এবং আরও কিছু অঞ্চলে গত বছরের তুলনায় তিনগুণ বেশি ব্যবসা করেছে। যেখানে ব্যবসা কমে গেছে কোকা কোলার।
এদিকে ইসরায়েলে এই দুই কোমল পানীয়ের প্রতিষ্ঠান অর্থায়ন করছে কিনা এমন সমালোচনার মধ্যেই বাংলাদেশে একটি বিজ্ঞাপন তৈরি করে ক্ষোভের মুখে পরে কোক। এর প্রভাব পড়ে বাজারেও। যার কারণে বিজ্ঞাপনটি তুলে নিতে বাধ্য হয় প্রতিষ্ঠানটি।
কোকা-কোলা এইচবিসি–এর তথ্য অনুসারে, গত ২৮ জুন শেষ হওয়া ছয় মাসের হিসাবে মিসরে কোকের বিক্রি উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। অথচ গত বছরের এই সময়ের হিসাবে বিক্রি বেড়েছিল। অন্যদিকে, পাকিস্তানে-ও কোম্পানি দুটি’র একই অবস্থা। বিয়ের বাড়ি থেকে শুরু করে সব অনুষ্ঠানে ব্যবহার হচ্ছে দেশীয় কোমল পানীয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মিশর থেকে পাকিস্তানসহ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে চরম চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠান দুটি। মিসরে চলতি বছর তাদের লোকাল কোমল পানীয় ব্র্যান্ড ভিসেভেন মধ্যপ্রাচ্য এবং আরও কিছু অঞ্চলে গত বছরের তুলনায় তিনগুণ বেশি ব্যবসা করেছে। যেখানে ব্যবসা কমে গেছে কোকা কোলার।
এদিকে ইসরায়েলে এই দুই কোমল পানীয়ের প্রতিষ্ঠান অর্থায়ন করছে কিনা এমন সমালোচনার মধ্যেই বাংলাদেশে একটি বিজ্ঞাপন তৈরি করে ক্ষোভের মুখে পরে কোক। এর প্রভাব পড়ে বাজারেও। যার কারণে বিজ্ঞাপনটি তুলে নিতে বাধ্য হয় প্রতিষ্ঠানটি।
কোকা-কোলা এইচবিসি–এর তথ্য অনুসারে, গত ২৮ জুন শেষ হওয়া ছয় মাসের হিসাবে মিসরে কোকের বিক্রি উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। অথচ গত বছরের এই সময়ের হিসাবে বিক্রি বেড়েছিল। অন্যদিকে, পাকিস্তানে-ও কোম্পানি দুটি’র একই অবস্থা। বিয়ের বাড়ি থেকে শুরু করে সব অনুষ্ঠানে ব্যবহার হচ্ছে দেশীয় কোমল পানীয়।