এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, গণঅভ্যুত্থানে আমাদের ভাইয়েরা রক্ত দিয়েছে, সেই অভ্যুত্থানের চেতনা ধরে রাখতে আমরা আবারও রক্ত দিতে প্রস্তুত আছি। গতকাল বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র-জনতার শহীদি মার্চ শেষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিকে সারজিস আলম বলেন, ভুলেও কেউ ফ্যাসিস্টদের দোসর হওয়ার চেষ্টা করবেন না। যারা ফ্যাসিস্টদের বিন্দুমাত্র ধারণ করে তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, যদি দোসর হয়ে থাকার চেষ্টা করেন তাহলে এ দেশের ছাত্র-জনতা এক সঙ্গে তাদের প্রতিহত করবে। কোনো চাঁদাবাজ, ক্ষমতার অপদখলকারী, সিন্ডিকেটদের অবস্থান এ দেশে হবে না৷
সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে হাজারো মানুষকে নির্মমভাবে হত্যার দায় শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের নিতে হবে। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে শেখ হাসিনাসহ সকল অপরাধীদের ফাঁসির দাবি জানাই। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ‘স্বৈরাচারী’ শেখ হাসিনার পতনের এক মাস পূর্তিতে শুরু হয় ছাত্র-জনতার ‘শহীদি মার্চ’ পদযাত্রা।
পদযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, কারিগরি, মাদ্রাসা ও স্কুলের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে নীলক্ষেত-সায়েন্সল্যাব-কলাবাগান-সংসদ ভবন-ফার্মগেইট- কারওয়ান বাজার-শাহবাগ-রাজু ভাস্কর্য হয়ে শহীদ মিনারে সমাবেশের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।
এদিকে সারজিস আলম বলেন, ভুলেও কেউ ফ্যাসিস্টদের দোসর হওয়ার চেষ্টা করবেন না। যারা ফ্যাসিস্টদের বিন্দুমাত্র ধারণ করে তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, যদি দোসর হয়ে থাকার চেষ্টা করেন তাহলে এ দেশের ছাত্র-জনতা এক সঙ্গে তাদের প্রতিহত করবে। কোনো চাঁদাবাজ, ক্ষমতার অপদখলকারী, সিন্ডিকেটদের অবস্থান এ দেশে হবে না৷
সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে হাজারো মানুষকে নির্মমভাবে হত্যার দায় শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের নিতে হবে। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে শেখ হাসিনাসহ সকল অপরাধীদের ফাঁসির দাবি জানাই। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ‘স্বৈরাচারী’ শেখ হাসিনার পতনের এক মাস পূর্তিতে শুরু হয় ছাত্র-জনতার ‘শহীদি মার্চ’ পদযাত্রা।
পদযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, কারিগরি, মাদ্রাসা ও স্কুলের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে নীলক্ষেত-সায়েন্সল্যাব-কলাবাগান-সংসদ ভবন-ফার্মগেইট- কারওয়ান বাজার-শাহবাগ-রাজু ভাস্কর্য হয়ে শহীদ মিনারে সমাবেশের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।