একটি দুটি নয়, ৬০০ জন সন্তানের জনক হয়ে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন নেদারল্যান্ডসের জোনাথান জ্যাকব মাইজার। অসম্ভব এই কাজটিই তিনি করেছেন স্পার্ম ডোনেট করে। তবে এবার শুক্রাণু ডোনেশনে তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে নেদার্যালেন্ডসের একটি আদালত। জোনাথান নামের ৪১ বছর বয়সী ওই যুবককে বিচারক বলেছেন, যদি তিনি আর কোনো নারীকে স্পার্ম দান করার চেষ্টা করেন তাহলে তাকে ১ লাখ ইউরো জরিমানা করা হবে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকার সমান। শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) দেশটির আদালত এ আদেশ জারি করে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
জোনাথানের ওপর ২০১৭ সালেও একবার এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় জানা যায়, তিনি ১০০ জনেরও বেশি নারীকে স্পার্ম দান করেছেন। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও অনলাইনে এবং কুরিয়ারের মাধ্যমে অন্য দেশে নিজের স্পার্ম পাঠানো চালিয়ে গেছেন তিনি। জোনাথান যেসব ক্লিনিকে গেছেন সেগুলোর তালিকা দেওয়ার জন্য এবং যেসব ক্লিনিকে তার স্পার্ম রয়েছে সেগুলো ধ্বংস করার নির্দেশও দিয়েছেন হগের ওই আদালত।এ যুবকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি কয়েকশ নারীকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করেছেন। নেদারল্যান্ডসের নিয়ম অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি চাইলে স্পার্ম দান করে সর্বোচ্চ ২৫ শিশু জন্মদানে সহায়তা করতে পারেন।
কিন্তু এ ২৫টি শিশুও হতে হবে সর্বোচ্চ ১২টি পরিবারের মধ্যে। কিন্তু আদালত জানিয়েছেন, জোনাথান ২০০৭ সাল থেকে স্পার্ম দান শুরুর পর ৫৫০ থেকে ৬০০টি শিশুর ‘পিতা’ হয়েছেন। এক নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে এ যুবককে আদালতে হাজির করা হয়। ওই নারীও জোনাথানের দানকৃত স্পার্মে গর্ভবতী হয়েছেন। অভিযোগকারী নারী জানিয়েছেন, জোনাথানের কারণে অসংখ্য শিশু আত্মীয়ের বন্ধনে জড়িয়ে গেছে। যা তারা চাননি। বিষয়টি ভবিষ্যতে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।
আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জোনাথান শুধুমাত্র নেদারল্যান্ডস নয়, তিনি ডেনমার্কের একটি ক্লিনিকেও তার স্পার্ম পাঠিয়েছেন। যার মাধ্যমে অনেককে তিনি বিভ্রান্ত করেছেন।সূত্র : বিবিসি
জোনাথানের ওপর ২০১৭ সালেও একবার এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় জানা যায়, তিনি ১০০ জনেরও বেশি নারীকে স্পার্ম দান করেছেন। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও অনলাইনে এবং কুরিয়ারের মাধ্যমে অন্য দেশে নিজের স্পার্ম পাঠানো চালিয়ে গেছেন তিনি। জোনাথান যেসব ক্লিনিকে গেছেন সেগুলোর তালিকা দেওয়ার জন্য এবং যেসব ক্লিনিকে তার স্পার্ম রয়েছে সেগুলো ধ্বংস করার নির্দেশও দিয়েছেন হগের ওই আদালত।এ যুবকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি কয়েকশ নারীকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করেছেন। নেদারল্যান্ডসের নিয়ম অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি চাইলে স্পার্ম দান করে সর্বোচ্চ ২৫ শিশু জন্মদানে সহায়তা করতে পারেন।
কিন্তু এ ২৫টি শিশুও হতে হবে সর্বোচ্চ ১২টি পরিবারের মধ্যে। কিন্তু আদালত জানিয়েছেন, জোনাথান ২০০৭ সাল থেকে স্পার্ম দান শুরুর পর ৫৫০ থেকে ৬০০টি শিশুর ‘পিতা’ হয়েছেন। এক নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে এ যুবককে আদালতে হাজির করা হয়। ওই নারীও জোনাথানের দানকৃত স্পার্মে গর্ভবতী হয়েছেন। অভিযোগকারী নারী জানিয়েছেন, জোনাথানের কারণে অসংখ্য শিশু আত্মীয়ের বন্ধনে জড়িয়ে গেছে। যা তারা চাননি। বিষয়টি ভবিষ্যতে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।
আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জোনাথান শুধুমাত্র নেদারল্যান্ডস নয়, তিনি ডেনমার্কের একটি ক্লিনিকেও তার স্পার্ম পাঠিয়েছেন। যার মাধ্যমে অনেককে তিনি বিভ্রান্ত করেছেন।সূত্র : বিবিসি