এবার আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ আমরা একসঙ্গে বসবাস করছি। তারা তাদের ধর্ম পালন করছেন, কিন্তু মানুষ হিসেবে তাদেরও দুর্ভোগ-দুর্যোগ ও কষ্টে আমরা পাশে রয়েছি। ইসলাম আমাদের সে কথাই বলে। সবাই শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করবেন, কোনো প্রকার ভেদাভেদ করা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে ফেনীর ফুলগাজীতে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ১ লাখ পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধনে এসে তিনি এসব কথা বলেন। শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, এখানে বন্যার্তদের জন্য প্রথমে শুকনো খাবার, পরে চাল-ডালসহ ১৭ কেজির নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি প্যাকেজ দেওয়া হয়েছিল। আজকে আমরা ২৫ কেজি করে চাল বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছি। এটি এখানেই শেষ নয়, আরও চলতে থাকবে।
তিনি বলেন, বন্যা চলে গেলেও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন কোথাও যায়নি। বন্যাকবলিত হয়ে যারা কষ্টে আছেন, প্রত্যেকের ঘরে ঘরে আমরা ত্রাণের চাল পৌঁছাব। এজন্য বলব, বন্যা চলে গেছে, কিন্তু আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন আপনাদের পাশেই আছে। আগামীতে আরও বেশি করে থাকব ইনশাআল্লাহ।
ত্রাণ কার্যক্রম শেষ হলে পুনর্বাসন শুরু হবে উল্লেখ করে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, আমাদের ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শেষ হলে পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে। বন্যায় যারা ঘরহারা হয়েছেন, ঘর মেরামতের জন্য টিন ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবে। যারা ছোটখাটো ব্যবসা করতেন, কিন্তু বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদেরকেও সহায়তা করা হবে। এ ছাড়া বন্যায় যারা মারা গেছেন, তাদের পরিবারকে স্থায়ী একটি ইনকামের বন্দোবস্ত আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে করে দেওয়া হবে, ইনশাআল্লাহ।
এদিন ফুলগাজী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ও পরশুরামের সুবার বাজার ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা মাঠে ২৫ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। একই সময় সহায়তার অংশ হিসেবে রকমারি ডটকমের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সোহাগের পক্ষ থেকে বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষদের বৈদ্যুতিক সমস্যা নিরসনে সোলার প্রদান করা হয়।
এ সময় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের জেনারেল সেক্রেটারি সাব্বির আহমেদ, মাদরাসাতুল হিদায়ার প্রিন্সিপাল মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলীসহ স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকরা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, বন্যা শুরুর পর থেকে ফেনীর বিভিন্ন এলাকায় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ৪২ হাজার ২৫৫টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার, চাল-ডালসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে ফেনীর ফুলগাজীতে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ১ লাখ পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধনে এসে তিনি এসব কথা বলেন। শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, এখানে বন্যার্তদের জন্য প্রথমে শুকনো খাবার, পরে চাল-ডালসহ ১৭ কেজির নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি প্যাকেজ দেওয়া হয়েছিল। আজকে আমরা ২৫ কেজি করে চাল বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছি। এটি এখানেই শেষ নয়, আরও চলতে থাকবে।
তিনি বলেন, বন্যা চলে গেলেও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন কোথাও যায়নি। বন্যাকবলিত হয়ে যারা কষ্টে আছেন, প্রত্যেকের ঘরে ঘরে আমরা ত্রাণের চাল পৌঁছাব। এজন্য বলব, বন্যা চলে গেছে, কিন্তু আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন আপনাদের পাশেই আছে। আগামীতে আরও বেশি করে থাকব ইনশাআল্লাহ।
ত্রাণ কার্যক্রম শেষ হলে পুনর্বাসন শুরু হবে উল্লেখ করে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, আমাদের ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শেষ হলে পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে। বন্যায় যারা ঘরহারা হয়েছেন, ঘর মেরামতের জন্য টিন ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবে। যারা ছোটখাটো ব্যবসা করতেন, কিন্তু বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদেরকেও সহায়তা করা হবে। এ ছাড়া বন্যায় যারা মারা গেছেন, তাদের পরিবারকে স্থায়ী একটি ইনকামের বন্দোবস্ত আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে করে দেওয়া হবে, ইনশাআল্লাহ।
এদিন ফুলগাজী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ও পরশুরামের সুবার বাজার ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা মাঠে ২৫ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। একই সময় সহায়তার অংশ হিসেবে রকমারি ডটকমের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সোহাগের পক্ষ থেকে বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষদের বৈদ্যুতিক সমস্যা নিরসনে সোলার প্রদান করা হয়।
এ সময় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের জেনারেল সেক্রেটারি সাব্বির আহমেদ, মাদরাসাতুল হিদায়ার প্রিন্সিপাল মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলীসহ স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকরা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, বন্যা শুরুর পর থেকে ফেনীর বিভিন্ন এলাকায় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ৪২ হাজার ২৫৫টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার, চাল-ডালসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।