এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে মাসিক ভাতাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। আন্দোলনে নিহত মো. রমজান আলী নামে এক ব্যক্তির পরিবারের সঙ্গে বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে সাক্ষাতের সময় এ অঙ্গীকার করেন তিনি।
মো. রমজান আলী সাভারের বাইপাইলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন। উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের সময় ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিল। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। এই শহীদদের জন্যই আমরা বেঁচে আছি, বাক স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছি। তাদের পরিবারের দেখাশোনাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।
উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় রমজানের পরিবার থেকে তার বাবা ও ছোট বোন উপস্থিত ছিলেন। নাহিদ তাদের খোঁজখবর নেন এবং আন্দোলনে নিহত সবার পরিবারের মাসিক ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
রমজান আলী নাটোরের সিংড়ায় ডিগ্রিতে পড়াশোনা করতেন। তার পরিবারের কেউ উপার্জনক্ষম না থাকায় বাইপাইলে একটি মাছের আড়তে কাজ করে তিনি পুরো পরিবারের খরচ চালাতেন। ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে গত ৫ আগস্ট পুলিশের গুলিতে নিহত হন তিনি।
মো. রমজান আলী সাভারের বাইপাইলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন। উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের সময় ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিল। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। এই শহীদদের জন্যই আমরা বেঁচে আছি, বাক স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছি। তাদের পরিবারের দেখাশোনাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।
উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় রমজানের পরিবার থেকে তার বাবা ও ছোট বোন উপস্থিত ছিলেন। নাহিদ তাদের খোঁজখবর নেন এবং আন্দোলনে নিহত সবার পরিবারের মাসিক ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
রমজান আলী নাটোরের সিংড়ায় ডিগ্রিতে পড়াশোনা করতেন। তার পরিবারের কেউ উপার্জনক্ষম না থাকায় বাইপাইলে একটি মাছের আড়তে কাজ করে তিনি পুরো পরিবারের খরচ চালাতেন। ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে গত ৫ আগস্ট পুলিশের গুলিতে নিহত হন তিনি।