আজ সকালে ঢাকা সিলেট মহাসড়কের দক্ষিণ সুরমার নাজিরবাজার এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪ জন হয়েছে। তাদের সবাই নির্মাণ শ্রমিক। নিহতদের মধ্যে ১ জন নারীও রয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ১৪ জন। তাদেরকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি শামসুদ্দোহা জানান, আজ বুধবার ৭ মে সকাল পৌনে ৬টার দিকে সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের দক্ষিণ সুরমার নাজির বাজার এলাকার কুতুবপুর নামক স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটে। তিনি জানান, সিলেটগামী একটি আলু ভর্তিবাহী ট্রাক ও সিলেট থেকে ওসমানীনগরের তাজপুরগামী শ্রমিক বহনকারী পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় ঘটনাস্থলেই ১১জন মারা যান।
খবর পেয়ে দক্ষিণ সুরমা থানাপুলিশ এবং সিলেট ও ওসমানী নগরের ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আহতদের উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ১৭ জনের মধ্যে হাসপাতালে ৩ জন মারা যায়। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
এই ঘটনার পর থেকে ঢাকা সিলেট মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফায়ার ব্রিগেডের উদ্ধারকর্মী ও পুলিশের চেষ্টায় প্রায় ৩ ঘন্টা পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে নিহতদের মধ্যে ৯ জনের নাম পরিচয় পাওয়া গেছে।
তারা হলেন- সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের হারিছ মিয়া (৫০), সৌরভ (২৫), সাধু মিয়া (৪০), তায়েফ নুর (৪৫), সাগর (১৮), রশিদ মিয়া (৪০), দুলাল মিয়া (৫৫), বাদশা মিয়া (৪৫) ও সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ওয়াহিদ আলী (৪০)।
এদিকে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সিলেট থেকে ছেড়ে যাওয়া পিকআপে প্রায় ৩০ জন নির্মাণ শ্রমিক ছিলো। ঘটনার পর ট্রাক চালক পালিয়েছেন।
এদিকে দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি শামসুদ্দোহা জানান, আজ বুধবার ৭ মে সকাল পৌনে ৬টার দিকে সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের দক্ষিণ সুরমার নাজির বাজার এলাকার কুতুবপুর নামক স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটে। তিনি জানান, সিলেটগামী একটি আলু ভর্তিবাহী ট্রাক ও সিলেট থেকে ওসমানীনগরের তাজপুরগামী শ্রমিক বহনকারী পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় ঘটনাস্থলেই ১১জন মারা যান।
খবর পেয়ে দক্ষিণ সুরমা থানাপুলিশ এবং সিলেট ও ওসমানী নগরের ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আহতদের উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ১৭ জনের মধ্যে হাসপাতালে ৩ জন মারা যায়। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
এই ঘটনার পর থেকে ঢাকা সিলেট মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফায়ার ব্রিগেডের উদ্ধারকর্মী ও পুলিশের চেষ্টায় প্রায় ৩ ঘন্টা পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে নিহতদের মধ্যে ৯ জনের নাম পরিচয় পাওয়া গেছে।
তারা হলেন- সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের হারিছ মিয়া (৫০), সৌরভ (২৫), সাধু মিয়া (৪০), তায়েফ নুর (৪৫), সাগর (১৮), রশিদ মিয়া (৪০), দুলাল মিয়া (৫৫), বাদশা মিয়া (৪৫) ও সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ওয়াহিদ আলী (৪০)।
এদিকে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সিলেট থেকে ছেড়ে যাওয়া পিকআপে প্রায় ৩০ জন নির্মাণ শ্রমিক ছিলো। ঘটনার পর ট্রাক চালক পালিয়েছেন।