এবার পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ দল। তবে দলের বাকি সদস্যরা ফিরলেও সাকিব আল হাসান ফেরেননি। দেশে তার ওপর ঝুলছে হত্যা মামলার খড়গ। গত মাসে এক গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সেই আওয়ামী লীগের টিকিটেই সংসদ সদস্য হয়েছিলেন সাকিব। যা তাকে করেছে বিতর্কিত, হারিয়েছেন সমর্থকদের আস্থা।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন ঢাকার আদাবরে গার্মেন্টসকর্মী নিহত হওয়ার ঘটনায় হওয়া হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশাপাশি সাকিব আল হাসানেরও নাম আছে। এই হত্যা মামলা ও গ্রেপ্তার হওয়ার হুমকি মাথায় নিয়েই পাকিস্তানে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছেন তিনি। অংশ হয়েছেন দেশের ইতিহাসের অন্যতম স্মরণীয় সিরিজ জয়ের। তবে সাকিবের ক্যারিয়ার নিয়ে সংশয় কমেনি।
ক্যারিয়ারের চেয়েও বড় শঙ্কা সাকিবের দেশে ফেরা নিয়ে। তিনি আদৌ দেশে ফিরতে পারবেন কি-না আর মামলার ভবিষ্যৎই বা কেমন হবে -এমন নানা প্রশ্ন তার চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। সাকিব অবশ্য সতীর্থদের পাশে পাচ্ছেন। তার জন্য প্রয়োজনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তদবির করতেও রাজি জাতীয় দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
এদিকে পাকিস্তান সফর থেকে ফিরে শান্ত জানান, সাকিবকে নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করার পর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস মুঠোফোনে শান্তসহ পুরো দলকেই অভিনন্দন জানান। সেই সঙ্গে শান্তকে তার দল নিয়ে দেখা করারও আমন্ত্রণ জানান তিনি।
শান্ত বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা হয়েছে। উনি দেখা করতে চেয়েছেন। সাকিব ভাইয়ের বিষয়টা একটা ভিন্ন বিষয়। প্রত্যেকটা ক্রিকেটার সবাই সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে আছেন। আমরা বিষয়টা জানি, সাকিব ভাই দলের জন্য কতটা ডেডিকেটেড। খেলার জন্য কতটা পাগল। সব সময় দলের জন্য খেলার চিন্তাভাবনা করেন। যদি এটা নিয়ে কথা ওঠে, হ্যাঁ অবশ্যই প্রত্যেকটা ক্রিকেটার সাকিব ভাইয়ের পাশে আছে।’
সাকিবের বিরুদ্ধে হওয়া মামলাকে অনেকেই রাজনৈতিক কারণে হওয়া মামলা বলে অবিহিত করেছেন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন সময়ে সাকিব যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগ খেলায় ব্যস্ত ছিলেন। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পক্ষে কোনো মন্তব্য না করায় সে সময় তাকে বেশ সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল। হত্যা মামলার আসামী হলেও বিসিবি সাকিবের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে। জানিয়েছে, সাকিব দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় দলের দরজা তার জন্য খোলা থাকবে। প্রয়োজনে আইনি সহায়তারও আশ্বাস দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন ঢাকার আদাবরে গার্মেন্টসকর্মী নিহত হওয়ার ঘটনায় হওয়া হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশাপাশি সাকিব আল হাসানেরও নাম আছে। এই হত্যা মামলা ও গ্রেপ্তার হওয়ার হুমকি মাথায় নিয়েই পাকিস্তানে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছেন তিনি। অংশ হয়েছেন দেশের ইতিহাসের অন্যতম স্মরণীয় সিরিজ জয়ের। তবে সাকিবের ক্যারিয়ার নিয়ে সংশয় কমেনি।
ক্যারিয়ারের চেয়েও বড় শঙ্কা সাকিবের দেশে ফেরা নিয়ে। তিনি আদৌ দেশে ফিরতে পারবেন কি-না আর মামলার ভবিষ্যৎই বা কেমন হবে -এমন নানা প্রশ্ন তার চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। সাকিব অবশ্য সতীর্থদের পাশে পাচ্ছেন। তার জন্য প্রয়োজনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তদবির করতেও রাজি জাতীয় দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
এদিকে পাকিস্তান সফর থেকে ফিরে শান্ত জানান, সাকিবকে নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করার পর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস মুঠোফোনে শান্তসহ পুরো দলকেই অভিনন্দন জানান। সেই সঙ্গে শান্তকে তার দল নিয়ে দেখা করারও আমন্ত্রণ জানান তিনি।
শান্ত বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা হয়েছে। উনি দেখা করতে চেয়েছেন। সাকিব ভাইয়ের বিষয়টা একটা ভিন্ন বিষয়। প্রত্যেকটা ক্রিকেটার সবাই সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে আছেন। আমরা বিষয়টা জানি, সাকিব ভাই দলের জন্য কতটা ডেডিকেটেড। খেলার জন্য কতটা পাগল। সব সময় দলের জন্য খেলার চিন্তাভাবনা করেন। যদি এটা নিয়ে কথা ওঠে, হ্যাঁ অবশ্যই প্রত্যেকটা ক্রিকেটার সাকিব ভাইয়ের পাশে আছে।’
সাকিবের বিরুদ্ধে হওয়া মামলাকে অনেকেই রাজনৈতিক কারণে হওয়া মামলা বলে অবিহিত করেছেন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন সময়ে সাকিব যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগ খেলায় ব্যস্ত ছিলেন। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পক্ষে কোনো মন্তব্য না করায় সে সময় তাকে বেশ সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল। হত্যা মামলার আসামী হলেও বিসিবি সাকিবের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে। জানিয়েছে, সাকিব দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় দলের দরজা তার জন্য খোলা থাকবে। প্রয়োজনে আইনি সহায়তারও আশ্বাস দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।।