এবার পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) বেলা ১২টায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বচান কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
এদিকে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সংবাদ সম্মেলন শেষে ইসি সদস্যরা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের বিদায়লগ্ন আজ। ২০১৪ সালের নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক হয়নি। ২০২৪-এর নির্বাচন দলভিত্তিক নয়, ২৯৯ আসনে প্রতিযোগিতা হয়েছে ব্যক্তিকেন্দ্রিক।
এ সময় তিনি বলেন, নির্বাচন অবাধ এবং সুষ্ঠু করতে নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজাতে হবে। এর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খালা বাহিনীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সিইসি হিসেবে নিয়োগ পান সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল। এছাড়া, ইসির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পান অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।
তারা নিয়োগের একদিন পর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর কাছে শপথ নেন। ওই কমিশনের অধীনেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনটি বিএনপি ও তাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো বর্জন করে। ভোট শেষে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ।
এদিকে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সংবাদ সম্মেলন শেষে ইসি সদস্যরা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের বিদায়লগ্ন আজ। ২০১৪ সালের নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক হয়নি। ২০২৪-এর নির্বাচন দলভিত্তিক নয়, ২৯৯ আসনে প্রতিযোগিতা হয়েছে ব্যক্তিকেন্দ্রিক।
এ সময় তিনি বলেন, নির্বাচন অবাধ এবং সুষ্ঠু করতে নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজাতে হবে। এর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খালা বাহিনীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সিইসি হিসেবে নিয়োগ পান সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল। এছাড়া, ইসির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পান অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।
তারা নিয়োগের একদিন পর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর কাছে শপথ নেন। ওই কমিশনের অধীনেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনটি বিএনপি ও তাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো বর্জন করে। ভোট শেষে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ।