ব্যালন ডি’অর বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ব্যক্তিগত পুরস্কার। প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে থাকে ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকী। প্রতিবারের মতো এবারও ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছে ফরাসি সাময়িকী ‘ফ্রান্স ফুটবল’। অথচ সেখানে নেই দুই ফুটবল মহাতারকা লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর নাম! ব্যাপারটা ফুটবল প্রেমীদের কাছে অবাক করার মতোই। গত ১৬ বছরের মধ্যে যে ১৩ বারই পুরস্কারটি গেছে এই দুজনের দখলে! সেখানেই নেই এই দুই মহাতারকার নাম।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে ফরাসি সাময়িকী ‘ফ্রান্স ফুটবল’- এর পুরস্কার ব্যালন ডি’অরের ২০২৪ এর ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ২০০৩ সালের পর প্রথমবার ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় নেই মেসি ও রোনালদোর কেউই। মেসি ব্যালন ডি’অর জিতেছেন রেকর্ড আটবার, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাঁচবার রোনালদো। ২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত মাত্র দুইবার এ দু’জনের হাতে ওঠেনি ব্যালন ডি’অর।
২০১৮ সালে লুকা মদ্রিচ ও ২০২২ সালে করিম বেনজেমা জিতেছিলেন এ পুরস্কার। ২০২০ সালে কোভিডের কারণে পুরস্কারটি দেয়া হয়নি। সেই সময় হয়তো ফুরিয়েছে। মেসি ও রোনালদোকে ছাড়াই নতুন ফুটবল বিশ্বের পদযাত্রা শুরু হলো এবারের সংক্ষিপ্ত তালিকার মধ্য দিয়ে। এ বছর নতুন কারো হাতে উঠবে সোনালী গোলকটি। রোনালদো ও মেসি ইউরোপিয়ান ফুটবলের পাঠ চুকিয়েছেন আগেই।
সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরের হয়ে গত মৌসুমটা ব্যক্তিগতভাবে অবশ্য দারুণ কাটে রোনালদোর। সৌদি প্রো লিগে ৩১ ম্যাচে তিনি গোল করেন ৩৫টি। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ক্লাবের হয়ে ৪৫ ম্যাচে ৪৪ গোল করেন ৩৯ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। এদিকে, আর্জেন্টিনা কোপা আমেরিকা জিতলেও, ব্যক্তিগতভাবে আসরে ভালো করতে পারেননি ফুটবল মহাতারকা মেসি। ফাইনালে অ্যাঙ্কেলে চোট পেয়ে এখনও মাঠের বাইরে আছেন তিনি। ক্লাব ইন্টার মায়ামির হয়ে তিনি খুব একটা খারাপ করেননি। তবে ব্যালন ডি’অরের লড়াইয়ে জায়গা পাওয়ার জন্য তা যথেষ্ট হয়নি।
এদিকে ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কার আর ফ্রান্স ফুটবলের ব্যালন ডি’অর একীভূত হয়েছিল ২০১০ সালে। ফিফার সঙ্গে চুক্তি শেষ হয়ে যাওয়ায় ২০১৬ সাল থেকে আবার একাই ব্যালন ডি’অর দেয়া শুরু করে ফ্রান্স ফুটবল। তবে এই বছর থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা উয়েফার সঙ্গে একীভূত হয়ে ব্যালন ডি’অর দেয়ার ঘোষণা দেয় তারা। তাদের সঙ্গে চুক্তির ফলে নিজেদের দেয়া বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার বাতিল করে দেয় উয়েফা।
ব্যালন ডি’অরের জন্য ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা: জুড বেলিংহ্যাম (রিয়াল মাদ্রিদ), রুবেন দিয়াস (ম্যানচেস্টার সিটি), ফিল ফোডেন (ম্যানচেস্টার সিটি), ফেদেরিকো ভালভার্দে (রিয়াল মাদ্রিদ), এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (অ্যাস্টন ভিলা), আর্লিং হাল্যান্ড (ম্যানচেস্টার সিটি), নিকো উইলিয়ামস (অ্যাথুলেটিক বিলবাও), গ্রানিত জাকা (বায়ার লেভারকুজেন), আর্তেম দোভিক (জিরোনা/রোমা), টনি ক্রুস (রিয়াল মাদ্রিদ), ভিনিসিয়াস জুনিয়র (রিয়াল মাদ্রিদ), দানি ওলমো (লাইপজিগ/বার্সেলোনা), ফ্লোরিয়ান ভিরৎজ (বায়ার লেভারকুজেন), মার্টিন ওডেগার্ড (আর্সেনাল),
মাটস হুমেলস (বরুশিয়া ডর্টমুন্ড), রদ্রি (ম্যানচেস্টার সিটি), হ্যারি কেইন (বায়ার্ন মিউনিখ), ডেকলান রাইস (আর্সেনাল), ভিতিনহা (পিএসজি), কোল পালমার (চেলসি), দানি কারভাহাল (রিয়াল মাদ্রিদ), লামিনে ইয়ামাল (বার্সেলোনা), বুকায়ো সাকা (আর্সেনাল), হাকান কালহানোগলু (ইন্টার মিলান), উইলিয়াম সালিবা (আর্সেনাল), কিলিয়ান এমবাপ্পে (পিএসজি/রিয়াল মাদ্রিদ), লাউতারো মার্টিনেজ (ইন্টার মিলান), অ্যাডেমোলা লুকম্যান (আতালান্তা), আন্টোনিও রুডিগার (রিয়াল মাদ্রিদ), আলেক্স গ্রিমাল্দো (বায়ারলেভারকুজেন)।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে ফরাসি সাময়িকী ‘ফ্রান্স ফুটবল’- এর পুরস্কার ব্যালন ডি’অরের ২০২৪ এর ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ২০০৩ সালের পর প্রথমবার ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় নেই মেসি ও রোনালদোর কেউই। মেসি ব্যালন ডি’অর জিতেছেন রেকর্ড আটবার, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাঁচবার রোনালদো। ২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত মাত্র দুইবার এ দু’জনের হাতে ওঠেনি ব্যালন ডি’অর।
২০১৮ সালে লুকা মদ্রিচ ও ২০২২ সালে করিম বেনজেমা জিতেছিলেন এ পুরস্কার। ২০২০ সালে কোভিডের কারণে পুরস্কারটি দেয়া হয়নি। সেই সময় হয়তো ফুরিয়েছে। মেসি ও রোনালদোকে ছাড়াই নতুন ফুটবল বিশ্বের পদযাত্রা শুরু হলো এবারের সংক্ষিপ্ত তালিকার মধ্য দিয়ে। এ বছর নতুন কারো হাতে উঠবে সোনালী গোলকটি। রোনালদো ও মেসি ইউরোপিয়ান ফুটবলের পাঠ চুকিয়েছেন আগেই।
সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরের হয়ে গত মৌসুমটা ব্যক্তিগতভাবে অবশ্য দারুণ কাটে রোনালদোর। সৌদি প্রো লিগে ৩১ ম্যাচে তিনি গোল করেন ৩৫টি। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ক্লাবের হয়ে ৪৫ ম্যাচে ৪৪ গোল করেন ৩৯ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। এদিকে, আর্জেন্টিনা কোপা আমেরিকা জিতলেও, ব্যক্তিগতভাবে আসরে ভালো করতে পারেননি ফুটবল মহাতারকা মেসি। ফাইনালে অ্যাঙ্কেলে চোট পেয়ে এখনও মাঠের বাইরে আছেন তিনি। ক্লাব ইন্টার মায়ামির হয়ে তিনি খুব একটা খারাপ করেননি। তবে ব্যালন ডি’অরের লড়াইয়ে জায়গা পাওয়ার জন্য তা যথেষ্ট হয়নি।
এদিকে ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কার আর ফ্রান্স ফুটবলের ব্যালন ডি’অর একীভূত হয়েছিল ২০১০ সালে। ফিফার সঙ্গে চুক্তি শেষ হয়ে যাওয়ায় ২০১৬ সাল থেকে আবার একাই ব্যালন ডি’অর দেয়া শুরু করে ফ্রান্স ফুটবল। তবে এই বছর থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা উয়েফার সঙ্গে একীভূত হয়ে ব্যালন ডি’অর দেয়ার ঘোষণা দেয় তারা। তাদের সঙ্গে চুক্তির ফলে নিজেদের দেয়া বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার বাতিল করে দেয় উয়েফা।
ব্যালন ডি’অরের জন্য ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা: জুড বেলিংহ্যাম (রিয়াল মাদ্রিদ), রুবেন দিয়াস (ম্যানচেস্টার সিটি), ফিল ফোডেন (ম্যানচেস্টার সিটি), ফেদেরিকো ভালভার্দে (রিয়াল মাদ্রিদ), এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (অ্যাস্টন ভিলা), আর্লিং হাল্যান্ড (ম্যানচেস্টার সিটি), নিকো উইলিয়ামস (অ্যাথুলেটিক বিলবাও), গ্রানিত জাকা (বায়ার লেভারকুজেন), আর্তেম দোভিক (জিরোনা/রোমা), টনি ক্রুস (রিয়াল মাদ্রিদ), ভিনিসিয়াস জুনিয়র (রিয়াল মাদ্রিদ), দানি ওলমো (লাইপজিগ/বার্সেলোনা), ফ্লোরিয়ান ভিরৎজ (বায়ার লেভারকুজেন), মার্টিন ওডেগার্ড (আর্সেনাল),
মাটস হুমেলস (বরুশিয়া ডর্টমুন্ড), রদ্রি (ম্যানচেস্টার সিটি), হ্যারি কেইন (বায়ার্ন মিউনিখ), ডেকলান রাইস (আর্সেনাল), ভিতিনহা (পিএসজি), কোল পালমার (চেলসি), দানি কারভাহাল (রিয়াল মাদ্রিদ), লামিনে ইয়ামাল (বার্সেলোনা), বুকায়ো সাকা (আর্সেনাল), হাকান কালহানোগলু (ইন্টার মিলান), উইলিয়াম সালিবা (আর্সেনাল), কিলিয়ান এমবাপ্পে (পিএসজি/রিয়াল মাদ্রিদ), লাউতারো মার্টিনেজ (ইন্টার মিলান), অ্যাডেমোলা লুকম্যান (আতালান্তা), আন্টোনিও রুডিগার (রিয়াল মাদ্রিদ), আলেক্স গ্রিমাল্দো (বায়ারলেভারকুজেন)।