এবার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণত্রাণ সংগ্রহে নগদ অর্থ, ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মোট সংগ্রহ হয়েছে ১১ কোটি ১০ লাখ ১৩ হাজার ৫৬৯ টাকা। সংগৃহীত অর্থ থেকে মোট ব্যয় হয়েছে ১ কোটি ৭৫ লাখ ১২ হাজার ৭৯৪ টাকা। আজ বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলন ডেকে এই তথ্য জানিয়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা।
এদিকে ব্যয় শেষে এখন পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ত্রাণ তহবিলে জমা আছে ৯ কোটি ৩৫ লাখ ৭৭৫ টাকা এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন লুৎফর রহমান, আব্দুল কাদের, সানজানা আফিফা অদিতিসহ আরো কয়েকজন।
এ সময় সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেন, ফেনীতে আকস্মিক বন্যা হওয়ার পর আমরা প্রথমেই ঐ অঞ্চলের গিয়ে প্রশাসনের সহায়তায় চার উপজেলায় টিম ভিত্তিকভাবে প্রথমে উদ্ধার কাজ করেছি। এরপর টিএসসিতে সংগৃহীত ত্রাণগুলো বিশেষ করে শুকনা খাবারগুলো আমারা সেখানে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করি। এক্ষেত্রে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ে উক্ত এলাকার ছাত্র সংগঠনের সহায়তা নিয়েছি।
এরপর মানুষের চাহিদা অনুসারে আমরা চাল ডাল নিয়ে সেখানে গণরান্না কার্যক্রম শুরু করেছি। অবশিষ্ট অর্থ বন্যার্তদের পুনর্বাসনে ব্যয় করা হবে। এক্ষেত্রে সরকারের দুর্যোগে মন্ত্রণায়ল এবং সেনাবাহিনীর সাথে সমম্বয়ক করে এ বিষয়ে কাজ করবে বলে জানিয়েছে আব্দুল কাদের। সমম্বয়ক লুৎফর রহমান বলেন, ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর টিএসসিতে সংকুলান না হওয়ায় আমরা কেন্দ্রীয় জিমনেশিয়াম ও ডাকসু ক্যাফিটেরিয়ায় ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করি। আজ থেকে ত্রাণ গ্রহণের সব কার্যক্রম সমাপ্ত। আর গ্রহণ করা হবে না।
এদিকে সংবাদ সম্মেলনে তারা জানান, খাগড়াছড়িতে আর্থিক সাহায্য বাবদ ৮ লাখ ৯৬হাজার, খেজুর বাবদ ৩৯লাখ ২৯ হাজার ৩১০টাকা, চিড়া বাবদ ১৬ লাখ, ৮৭ হাজার ৪০০ টাকা, পানি বাবদ ১ লাখ ৭৬ হাজার, কয়েল বাবদ ৫ লাখ ৮৫ হাজার, ড্রাই কেক বাবদ ২৪ হাজার ৭২০টাকা, ফিটকিরি বাবদ ১লাখ ১ হাজার ২৩০টাকা, গণরান্না বাবদ ৭ লাখ ৫৮ হাজার ৪২০টাকা, গ্রুপ যাতায়াত বাবদ ১০ লাখ, হাতুরি হ্যান্ড মাইক ও আইডি কার্ড ৩৯ হাজার ৬২০টাকা, মোম বাবদ, ১লাখ ১২ হাজার, মেডিকেল ক্যাম্প বাবদ ১লাখ ৫০ হাজার, মুড়ি বাবদ ১৪ লাখ ১১হাজার ৫০৪ টাকা, তেল বাবদ ৮৭ হাজার, পেয়াজ বাবদ ৫০হাজার ৬২০টাকা, বিস্কিট বাবট ৩ লাখ ৩৮হাজার ৮০০টাকা, পলিব্যাগ বাবদ ২ লাখ, বস্তা বাবদ ৩লাখ ৪ হাজার ৭৪৮টাকা, সুতলি বাবদ ৯ হাজার ৭৫১টাকা, ট্রান্সপোর্ট বাবদ ৭৭৬০০, ভলান্টিয়ার খাবার বাবদ ১২ লাখ, চিনি: ২৫ লাখ ৭২ হাজার ৮০০, শিশুখাদ্য: ৯ লাখ ৪০ হাজার ৬৫৫টাকাসহ অন্যান্য খাতে মোট ১ কোটি ৭৫ লাখ ১২ হাজার ৭৯৪ টাকা খরচ করা হয়েছে।
এদিকে ব্যয় শেষে এখন পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ত্রাণ তহবিলে জমা আছে ৯ কোটি ৩৫ লাখ ৭৭৫ টাকা এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন লুৎফর রহমান, আব্দুল কাদের, সানজানা আফিফা অদিতিসহ আরো কয়েকজন।
এ সময় সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেন, ফেনীতে আকস্মিক বন্যা হওয়ার পর আমরা প্রথমেই ঐ অঞ্চলের গিয়ে প্রশাসনের সহায়তায় চার উপজেলায় টিম ভিত্তিকভাবে প্রথমে উদ্ধার কাজ করেছি। এরপর টিএসসিতে সংগৃহীত ত্রাণগুলো বিশেষ করে শুকনা খাবারগুলো আমারা সেখানে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করি। এক্ষেত্রে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ে উক্ত এলাকার ছাত্র সংগঠনের সহায়তা নিয়েছি।
এরপর মানুষের চাহিদা অনুসারে আমরা চাল ডাল নিয়ে সেখানে গণরান্না কার্যক্রম শুরু করেছি। অবশিষ্ট অর্থ বন্যার্তদের পুনর্বাসনে ব্যয় করা হবে। এক্ষেত্রে সরকারের দুর্যোগে মন্ত্রণায়ল এবং সেনাবাহিনীর সাথে সমম্বয়ক করে এ বিষয়ে কাজ করবে বলে জানিয়েছে আব্দুল কাদের। সমম্বয়ক লুৎফর রহমান বলেন, ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর টিএসসিতে সংকুলান না হওয়ায় আমরা কেন্দ্রীয় জিমনেশিয়াম ও ডাকসু ক্যাফিটেরিয়ায় ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করি। আজ থেকে ত্রাণ গ্রহণের সব কার্যক্রম সমাপ্ত। আর গ্রহণ করা হবে না।
এদিকে সংবাদ সম্মেলনে তারা জানান, খাগড়াছড়িতে আর্থিক সাহায্য বাবদ ৮ লাখ ৯৬হাজার, খেজুর বাবদ ৩৯লাখ ২৯ হাজার ৩১০টাকা, চিড়া বাবদ ১৬ লাখ, ৮৭ হাজার ৪০০ টাকা, পানি বাবদ ১ লাখ ৭৬ হাজার, কয়েল বাবদ ৫ লাখ ৮৫ হাজার, ড্রাই কেক বাবদ ২৪ হাজার ৭২০টাকা, ফিটকিরি বাবদ ১লাখ ১ হাজার ২৩০টাকা, গণরান্না বাবদ ৭ লাখ ৫৮ হাজার ৪২০টাকা, গ্রুপ যাতায়াত বাবদ ১০ লাখ, হাতুরি হ্যান্ড মাইক ও আইডি কার্ড ৩৯ হাজার ৬২০টাকা, মোম বাবদ, ১লাখ ১২ হাজার, মেডিকেল ক্যাম্প বাবদ ১লাখ ৫০ হাজার, মুড়ি বাবদ ১৪ লাখ ১১হাজার ৫০৪ টাকা, তেল বাবদ ৮৭ হাজার, পেয়াজ বাবদ ৫০হাজার ৬২০টাকা, বিস্কিট বাবট ৩ লাখ ৩৮হাজার ৮০০টাকা, পলিব্যাগ বাবদ ২ লাখ, বস্তা বাবদ ৩লাখ ৪ হাজার ৭৪৮টাকা, সুতলি বাবদ ৯ হাজার ৭৫১টাকা, ট্রান্সপোর্ট বাবদ ৭৭৬০০, ভলান্টিয়ার খাবার বাবদ ১২ লাখ, চিনি: ২৫ লাখ ৭২ হাজার ৮০০, শিশুখাদ্য: ৯ লাখ ৪০ হাজার ৬৫৫টাকাসহ অন্যান্য খাতে মোট ১ কোটি ৭৫ লাখ ১২ হাজার ৭৯৪ টাকা খরচ করা হয়েছে।