বর্তমান সময়ে প্রখর রোদ ও গরমে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষের জনজীবন। এর থেকে মুক্তি পেতে ও বৃষ্টির আশায় ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলায় বিশেষ নামাজ সালাতুল ইস্তেসকার আদায় করেছেন এলাকাবাসী।
আজ বুধবার ৭ জুন সকাল ৮টার দিকে উপজেলার শরিফবাগ কামিল মাদ্রসার মাঠে খোলা আকাশের নিচে নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ এ নামাজে ৪ শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে নামাজের আগে নিয়মকানুন জানিয়ে দেন শরিফবাগ ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার। পরে নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন তিনি।
নামাজ পরতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা মো. আশরাফুল বলেন, গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়ছেই। এ জন্য আমরা মহান আল্লাহর দরবারে প্রশান্তির বৃষ্টি চেয়েছি। যেকোনো বিপদ থেকে রক্ষা পেতে আমরা প্রথমেই সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করি। এ নামাজ ও দোয়ার মধ্য দিয়ে সেই কাজ করা হলো। সৃষ্টিকর্তা রহমত বর্ষণ করবেন বলে আশা করছি।
এ বিষয়ে প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার বলেন, ধামরাইয়ের কয়েকটি গ্রামের মানুষ একত্রিত হয়ে বৃষ্টির জন্য আমরা সালাত আদায় করেছি। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়েছি, ভিক্ষা চেয়েছি তিনি যেনো আমাদের সকলের গুনহা ক্ষমা করে দিয়ে আমাদের মাঝে বৃষ্টি প্রদান করেন।
আজ বুধবার ৭ জুন সকাল ৮টার দিকে উপজেলার শরিফবাগ কামিল মাদ্রসার মাঠে খোলা আকাশের নিচে নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ এ নামাজে ৪ শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে নামাজের আগে নিয়মকানুন জানিয়ে দেন শরিফবাগ ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার। পরে নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন তিনি।
নামাজ পরতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা মো. আশরাফুল বলেন, গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়ছেই। এ জন্য আমরা মহান আল্লাহর দরবারে প্রশান্তির বৃষ্টি চেয়েছি। যেকোনো বিপদ থেকে রক্ষা পেতে আমরা প্রথমেই সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করি। এ নামাজ ও দোয়ার মধ্য দিয়ে সেই কাজ করা হলো। সৃষ্টিকর্তা রহমত বর্ষণ করবেন বলে আশা করছি।
এ বিষয়ে প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার বলেন, ধামরাইয়ের কয়েকটি গ্রামের মানুষ একত্রিত হয়ে বৃষ্টির জন্য আমরা সালাত আদায় করেছি। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়েছি, ভিক্ষা চেয়েছি তিনি যেনো আমাদের সকলের গুনহা ক্ষমা করে দিয়ে আমাদের মাঝে বৃষ্টি প্রদান করেন।