এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল ছিলো না, বরং আওয়ামী লীগ ছিলো একটা ধর্ম। ধর্মের অবয়বে শেখ মুজিবকে নবী হিসেবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছিল তারা। আজ বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) টিএসসিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার তার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য সবসময় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করেছে। হাইকোর্ট, বিচার ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ঘাড়ে বন্দুক রেখে পুজিবাদের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদকে ধরে রাখার চেষ্টা করেছে তারা।
এদিকে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ৫ জুলাই যখন হাইকোর্টের রায় হয় শিক্ষার্থীরা সেই রায় প্রত্যাখ্যান করে এবং আন্দোলন শুরু করে। আন্দোলনের শুরুর দিকে গত ১৮ বছর ধরে চলে আসা ‘ট্যাগিং ব্লেমিং’ যে বিষয়টি ছিলো অর্থাৎ যখনই কেউ দাবি নিয়ে মাঠে আসতো তখনই তাকে রাজনৈতিক পরিচয়ে ফাসিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হতো। আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য দলের রাজনিতী করলে তখন তাদের কোনো যৌক্তিক দাবি জানানোর অধিকার ছিলো না।
তিনি আরও বলেন, বিষয়টিকে গণমাধ্যম থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠান মেনে নিয়েছিল। আর এ কারণেই শুরুতেই দাবির চেয়ে এটি অরাজনৈতিক আন্দোলন এ বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হতো বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার তার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য সবসময় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করেছে। হাইকোর্ট, বিচার ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ঘাড়ে বন্দুক রেখে পুজিবাদের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদকে ধরে রাখার চেষ্টা করেছে তারা।
এদিকে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ৫ জুলাই যখন হাইকোর্টের রায় হয় শিক্ষার্থীরা সেই রায় প্রত্যাখ্যান করে এবং আন্দোলন শুরু করে। আন্দোলনের শুরুর দিকে গত ১৮ বছর ধরে চলে আসা ‘ট্যাগিং ব্লেমিং’ যে বিষয়টি ছিলো অর্থাৎ যখনই কেউ দাবি নিয়ে মাঠে আসতো তখনই তাকে রাজনৈতিক পরিচয়ে ফাসিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হতো। আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য দলের রাজনিতী করলে তখন তাদের কোনো যৌক্তিক দাবি জানানোর অধিকার ছিলো না।
তিনি আরও বলেন, বিষয়টিকে গণমাধ্যম থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠান মেনে নিয়েছিল। আর এ কারণেই শুরুতেই দাবির চেয়ে এটি অরাজনৈতিক আন্দোলন এ বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হতো বলেও মন্তব্য করেন তিনি।