অবশেষে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে দাদি-নাতির বিয়ের ১৫ দিনের মাথায় ভেঙে গেছে সংসার। আজ বুধবার ৭ জুন হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানবাজার এলাকার বড় মসজিদের ইমাম আলেম মো. মুছা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে নাতি মো. মিরাজ (২৩) শশীভূষণ থানার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের বাসিন্দা। এদিকে মিরাজের বাবা মো. জসিম মাঝি জানান, মঙ্গলবার গ্রামে আমরা বিয়ের বিষয় নিয়ে বসি। পরে উভয়ের সম্মতিতে বিচ্ছেদ হয়েছে।
ইমাম আলেম মো. মুছা জানান, দাদি-নাতির বিয়ে শরিয়তে জায়েজ নেই। মঙ্গলবার স্থানীয় আলেম, ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয়রা মিলে তাদের নিয়ে বসেন। শরিয়তের বিষয়টি বুঝিয়ে বলার পর তারা নিজেদের ভুল বুঝতে পারেন। পরে সবার সামনে সংসার বিচ্ছেদ করে দু’জনই নিজেদের আলাদা বাড়িতে চলে যান।
এদিকে নাতি মিরাজ ও সামসুন্নাহার গত ২১ মে ভোলা গিয়ে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। পরে একই দিন নাতি ও দাদিকে কাজির মাধ্যমে আবারও বিয়ে করেন।
এদিকে নাতি মো. মিরাজ (২৩) শশীভূষণ থানার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের বাসিন্দা। এদিকে মিরাজের বাবা মো. জসিম মাঝি জানান, মঙ্গলবার গ্রামে আমরা বিয়ের বিষয় নিয়ে বসি। পরে উভয়ের সম্মতিতে বিচ্ছেদ হয়েছে।
ইমাম আলেম মো. মুছা জানান, দাদি-নাতির বিয়ে শরিয়তে জায়েজ নেই। মঙ্গলবার স্থানীয় আলেম, ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয়রা মিলে তাদের নিয়ে বসেন। শরিয়তের বিষয়টি বুঝিয়ে বলার পর তারা নিজেদের ভুল বুঝতে পারেন। পরে সবার সামনে সংসার বিচ্ছেদ করে দু’জনই নিজেদের আলাদা বাড়িতে চলে যান।
এদিকে নাতি মিরাজ ও সামসুন্নাহার গত ২১ মে ভোলা গিয়ে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। পরে একই দিন নাতি ও দাদিকে কাজির মাধ্যমে আবারও বিয়ে করেন।