এবার আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ এবং কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়ের অন্যতম নায়ক ছিলেন গোলকিপার এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। তবে তার পিছনে ছায়া হয়েছিলেন আরও একজন, তিনি হলেন ফ্রাঙ্কো আরমানি। নিয়মিত স্কোয়াডে ডাকা হলেও বেশির ভাগ সময় বেঞ্চে বসে কাঁটিয়েছেন তিনি। তবে মার্টিনেজের মতোই আর্জেন্টিনার হয়ে চারটি বড় শিরোপা জয়ের সাক্ষী এ গোলকিপার।
আসন্ন ২০২৬ বিশ্বকাপেও এমিলিয়ানোকে নিয়েই পরিকল্পনা সাজাতে চায় কোচ স্কালোনি। তাই অবশেষে অবসরের ঘোষণা দিলেন আরমনি। ৩৭ বছর বয়সী এ গোলকিপার জানান, আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচ লিওনেল স্কালোনির এবং গোলকিপার কোচ মার্টিন টোকালির সঙ্গে কথা বলেই অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
গত ২০১৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলে আরমনির অভিষেক হয়। ২০১৯ কোপা আমেরিকাতে গোলকিপার ছিলেন এ আর্জেন্টাইন। লিওনেল স্কালোনির যুগে তার বড় কীর্তি ২০১৯ কোপা আমেরিকাতে প্যারাগুয়ের বিপক্ষে পেনাল্টি সেভ করা। আরমনির জাতীয় দলের অভিষেকের পর এ গোলকিপার খেলেছেন ১৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। যার মধ্যে ৮ ম্যাচে গোলপোস্টকে অক্ষত রাখেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে একবারই হলুদকার্ড দেখেছেন আরমানি।
এরপর ২০২১ সালের কোপা আমেরিকা, ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপ ও ২০২৪ সালে কোপা আমেরিকার শিরোপাজয়ী দলের সদস্য তিনি। এ ছাড়া ২০২২ সালের ইতালির বিপক্ষে ফিনালেসিমার সেই ম্যাচের স্কোয়াডেও ছিলেন আরমানি। আর্জেন্টিনা ঘরোয়া ফুটবলের অন্যতম সেরা ক্লাব রিভারপ্লেটে খেলেছেন তিনি।
আসন্ন ২০২৬ বিশ্বকাপেও এমিলিয়ানোকে নিয়েই পরিকল্পনা সাজাতে চায় কোচ স্কালোনি। তাই অবশেষে অবসরের ঘোষণা দিলেন আরমনি। ৩৭ বছর বয়সী এ গোলকিপার জানান, আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচ লিওনেল স্কালোনির এবং গোলকিপার কোচ মার্টিন টোকালির সঙ্গে কথা বলেই অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
গত ২০১৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলে আরমনির অভিষেক হয়। ২০১৯ কোপা আমেরিকাতে গোলকিপার ছিলেন এ আর্জেন্টাইন। লিওনেল স্কালোনির যুগে তার বড় কীর্তি ২০১৯ কোপা আমেরিকাতে প্যারাগুয়ের বিপক্ষে পেনাল্টি সেভ করা। আরমনির জাতীয় দলের অভিষেকের পর এ গোলকিপার খেলেছেন ১৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। যার মধ্যে ৮ ম্যাচে গোলপোস্টকে অক্ষত রাখেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে একবারই হলুদকার্ড দেখেছেন আরমানি।
এরপর ২০২১ সালের কোপা আমেরিকা, ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপ ও ২০২৪ সালে কোপা আমেরিকার শিরোপাজয়ী দলের সদস্য তিনি। এ ছাড়া ২০২২ সালের ইতালির বিপক্ষে ফিনালেসিমার সেই ম্যাচের স্কোয়াডেও ছিলেন আরমানি। আর্জেন্টিনা ঘরোয়া ফুটবলের অন্যতম সেরা ক্লাব রিভারপ্লেটে খেলেছেন তিনি।